পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোভাইরাস প্রতিরোধ করতে নাকে স্প্রে করার নতুন প্রতিষেধকের ট্রায়ালে অনুমোদন দিয়েছে চীন। নাকের স্প্রেতে করোনার টিকা একেবারেই চীনের নিজস্ব আবিষ্কার। এর প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল নভেম্বরে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ জন্য ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবীকে নিয়োগ করা হয়েছে।
গেøাবাল টাইমস জানিয়েছে, এ ধরনের টিকা এটাই প্রথম যেটা চীনের ন্যাশনাল মেডিক্যাল প্রডাক্টস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন পেয়েছে। হংকং-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা এই টিকা নিয়ে গবেষণা করছেন হংকং বিশ্ববিদ্যালয়, শিয়ামেন বিশ্ববিদ্যালয় ও বেইজিং ওয়ানটাই বায়োলজিক্যাল ফারমেসির গবেষকরা।
হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজিস্ট ইউয়েন কোক-ইউং জানিয়েছেন, এই টিকা সংক্রমণের রাস্তাকে স্বাভাবিক উপায়ে উদ্দীপিত করে, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এই নেজাল ভ্যাকসিন ইনফ্লুয়েঞ্জা ও করোনাভাইরাস, উভয় ক্ষেত্রেই দ্বৈত সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে পারবে। ঐ১ঘ১, ঐ৩ঘ২-এর মতো ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ক্ষেত্রেও এই টিকা প্রতিরোধ গড়ে তুলবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
ইঞ্জেকশনের থেকে নেজাল ভ্যাকসিন মানুষের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হবে বলেও দাবি করেছেন গবেষকরা। তবে ইমিউনোলজিস্টদের দাবি, নয়া এই টিকার নির্ধারিত কোনও সাইড এফেক্ট না-থাকলেও, অ্যাস্থমা বা শ্বাসকষ্টের মতো রেসপিরেটরি সিস্টেমে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে তা যাতে না আসে, সেই দিকেই নজর দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি গবেষকদের।
ইঞ্জেকশনের টিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যতদিনের জন্য শরীরে আসবে, নেজাল ভ্যাকসিনেও সেই একই সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে কি না, তা এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।
ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য চীন তিনটি কোভিড-১৯ টিকার ট্রায়ালে অনুমোদন দিয়েছে। কয়েকটি অন্তর্দেশীয় কোম্পানির তৈরি করা কোভিড-১৯ প্রতিষেধকের জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারেও অনুমতি দিয়েছে বেইজিং। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।