পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাইস অ্যাডমিরাল থেকে পদোন্নতি পেয়ে অ্যাডমিরাল র্যাংক ব্যাজ পরলেন নৌবাহিনী প্রধান এম শাহীন ইকবাল। গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে নৌবাহিনী প্রধানকে র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত। অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল ষ্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। আইএসপিআরের পক্ষ থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, চলতি বছরের ২৫ জুলাই নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল নৌবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮০ সালের ১ জুন বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগদান করেন এবং ১৯৮২ সালের ১ ডিসেম্বর এক্সিকিউটিভ শাখায় কমিশন লাভ করেন। দীর্ঘ এবং সুপরিচিত ৪০ বছরের কর্মজীবনে অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল দৃষ্টান্তমূলক সামরিক সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। তিনি নৌবাহিনী ফ্রিগেটসহ সব শ্রেণির জাহাজ ও গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি কমান্ড করেন এবং নৌবাহিনী সদর দফতর, আঞ্চলিক কমান্ডার ও বিভিন্ন বহিঃসংস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দক্ষতা ও সফলতার সাথে পালন করেন। চাকরি জীবনে অ্যাডমিরাল শাহীন ইকবাল দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ এবং সামরিক কৌশলগত শিক্ষা অর্জন করেন।
এছাড়া জাতীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল বিশেষ অবদান রাখেন ও আন্তর্জাতিক মেরিটাইম পরিমন্ডলে একাধিকবার বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল তার অসামান্য একাডেমিক সাফল্য ও পেশাদারিত্বের জন্য নৌবাহিনীর সর্বোচ্চ পদক (এনবিপি) এবং নৌ উৎকর্ষ পদকে (এনইউপি) ভুষিত হন।- আইএসপিআর
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।