পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ধর্মীয় আচার মেনে চললে দেশে মাদক ও সন্ত্রাস হ্রাস পাবে। মাদক ও সন্ত্রাস রোধে ইসলামী আইনের বিকল্প নেই। মাদক বিরোধী আইনের নামে মাদককে আস্কারা দিলে দেশ ধ্বংসের অতল গহবরে তলিয়ে যাবে।
আজ শনিবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ আইএবি মিলনায়তনে ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে আয়োজিত মাদক, সন্ত্রাস, উগ্রবাদের ছোবল থেকে যুবসমাজকে রক্ষায় আমাদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্যা গার্ডিয়ান বাংলাদেশের মাদক চোরাচালান এবং ব্যবসা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে বাংলাদেশকে মাদক চোরাচালানের রুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তাতে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়া বা এশিয়ার বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাদক নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরাপদ রুট হিসেবে বাংলাদেশকে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ অঞ্চলের বন্দরগুলোর দুর্বল নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণেই চোরাচালানের রুট হিসেবে এ পথ পাচারকারীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সুতরাং সরকারকে এখনই সচেতন হতে হবে অন্যথায় বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা আরও ক্ষুন্ন হবে।
নগর সভাপতি মুফতী মানসুর আহমদ সাকীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি কে এম আতিকুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, অধ্যাপক ফজলুল হক মৃধা, মাহবুবুর রহমান, জানে আলম সোহেল, এবিএম শামিম আহমদ, মুফতী এইচ এম আবু বকর সিদ্দীক, মুফতী শওকত উসমান, আল আমীন সোহাগ, তসলিম উদ্দিন রুবেল ও তানজিল হাসান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।