পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণগ্রহীতাদের ‘ঋণ শোধ না করার’ বিশেষ সুবিধার সময় বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো ঋণগ্রহীতা ঋণ শোধ না করলেও খেলাপি করা যাবে না। এ সুবিধা আগে জুন পর্যন্ত ছিল।
বুধবার (২৬ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ‘ঋণ, লিজ, অগ্রিম শ্রেণীকরণ’ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে।
সার্কুলারে বলা হয়, বিশ্ব বাণিজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে করোনাভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় ঋণ শ্রেণীকরণের বিষয়ে কিছু শিথিলতা আনা হয়েছিল। এখনও করোনার কারণে অনেকাংশে ঋণগ্রহীতার পক্ষে স্বাভাবিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না।
ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর করোনার নেতিবাচক প্রভাব লাঘবের লক্ষ্যে নিম্নোক্ত নির্দেশনা অনুসরণের পরামর্শ দেয়া হলো- পূর্ব ঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের খেলাপি না দেখানোর কথা ছিল। তবে নতুন সার্কুলারে এই সময়সীমা আরও তিন মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেয়া হবে এ সুবিধা। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যত সংখ্যক কিস্তি বকেয়া থাকবে সম সংখ্যক কিস্তি বৃদ্ধিপূর্বক পরিষদ সচিব প্রণয়ন করতে হবে। এই সময়ে কোন দ-, সুদ বা অতিরিক্ত ফি আরোপ না করার নির্দেশনাও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।