পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি বলেছেন, জাপানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত টেকনিক্যাল ইন্টার্নরা বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। তিনি বলেন, দেশে বিদেশে আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি নির্ভর শিল্প প্রতিষ্ঠানে তাদের চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি আরো বলেন, জাপানিজ ভাষায় অধিকতর দক্ষতা অর্জন করায় তারা জাপানিজ ভাষার প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে প্রশিক্ষক হিসেবে যুক্ত করার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এছাড়াও শিক্ষানবিশ কালে জাপানে উপার্জিত অর্থ দিয়ে তারা বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্ট সেক্টরে উদ্যোক্তা হিসেবে ব্যবসা করতে পারে। মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, সরকার অনগ্রসর জেলাগুলো থেকে অধিক সংখ্যক কর্মী বিদেশে প্রেরণের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। তিনি আরো বলেন, করোনাত্তর পরিস্থিতিতে শ্রমবাজারের পরিবর্তিত চাহিদার প্রেক্ষিতে কর্মী পাঠানোর লক্ষ্যে কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। বিদেশ প্রত্যাগত অভিজ্ঞ কর্মীদের দেশের অভ্যন্তরে কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়ার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
আজ রোববার জনশক্তি কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরোর আয়োজনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাপানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ৮ জন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন এর দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা ও চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী ইমরান আহমদ এসব কথা বলেন। মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন এর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. শামসুল আলম। অনুষ্ঠানে সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, আমরা সব সময় সুষ্ঠু ও নিয়মতান্ত্রিক অভিবাসনের স্বপ্ন দেখি। যারা জাপানে প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন তারা আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখছে। তিনি আরো বলেন, দেশের ৩১ টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে জাপানি ভাষায় প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। যারা জাপানিজ ভাষায় অধিকতর দক্ষতা অর্জন করেছেন, তারা জাপানে গমনে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত ১৪৪ জন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন জাপানে গমন করেছে। প্রশিক্ষণকালীন পারিশ্রমিক হিসেবে তারা মাসিক ১ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৯০ হাজার জাপানিজ ইয়েন বেন পেয়েছে। আই এম জাপান প্রোগামের আওতায় ৬ লক্ষ টাকার চেক প্রাপ্ত ৮ জন ইন্টার্নরা হলেন, মাহিন হাওলাদার, মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. নবির হোসেন, মো. তাহির তৈয়ব, ফিরোজ মাহমুদ লিটন, মো. মিজানুর রহমান, মো. রুহুল আমিন ও মো. নাজমুল হুদা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।