পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতি,অনিয়ম এবং শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে হাইকোর্টের এফিডেভিট শাখায় অভিযান পরিচালিত হয়েছে। অভিযানে ৪৩ জন আইনজীবী সহকারিকে (মুহুরি) আটক করা হয়। গতকাল রোববার দুপুরে আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয় এ অভিযান। পরে সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজলের জিম্মায় আটককৃতদের ছেড়ে দেয়া হয়। এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন,আদালত অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনজীবীরা সোচ্চার হয়ে উঠেছেন।আমরা বারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতিকে অবহিত করেছিলাম।আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের ২ নম্বর প্রশাসনিক ভবনে ঝটিকা অভিযান পরিচালিত হয়। প্রাথমিকভাবে সেখানে ৪৩ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আটক করা হয়। পরে বার নেতাদের খবর পাঠানো হলে বারের পক্ষ থেকে আমরা (সম্পাদকসহ) ঘটনাস্থলে যাই।সেখানে গিয়ে জানতে পারি,আটক আইনজীবীর সহকারীরা এফিডেভিট শাখায় নিয়ম ভঙ্গ করে ভেতরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছেন।নিয়ম ভঙ্গ করার অভিযোগে তাদের আটক করে এক জায়গায় রাখা হয়। পরে অভিযুক্তদের নাম, ঠিকানা সংগ্রহ করে মৌখিকভাবে সতর্ক করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট একটি পবিত্র বিচারাঙ্গন। এখানে ঘুষ,দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে।এ যুদ্ধে আমরা সবাই শরীক হতে চাই। তবে প্রশাসনিক সহযোগিতা ছাড়া আমাদের কাজ করা সম্ভব নয়। আমাদের কিছু নিয়ম রয়েছে। সব নিয়ম মেনে চলতে হবে। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না বলে আমরা সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছি। অভিযানকালে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর এবং হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো.গোলাম রাব্বানী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।