পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ এবং প্রোফাইল ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর নামে নতুন একটি অধিদপ্তর গঠন করেছে সরকার। এই অধিদপ্তর গঠন করে স¤প্রতি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়। ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) আইন, ২০১৪’ এর ধারা-২০ এর উপধারা-১ এ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে সরকার এই অধিদপ্তর গঠন করেছে। গতকাল বুধবার মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়,ডিএনএ একটি নিউক্লিক এসিড, যা জীবদেহের গঠন ও ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণের জিনগত নির্দেশ ধারণ করে। সব জীবের ডিএনএ জিনোম থাকে। কোষে ডিএনএর প্রধান কাজ দীর্ঘকালের জন্য তথ্য সংরক্ষণ। এই ডিএনএ দিয়ে তদন্তকাজে কোনো ব্যক্তিকে শনাক্তকরণ করা হয়। কোনো ব্যক্তির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ ও এর বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি নির্ধারণ, ডিএনএ নমুনা ও প্রোফাইলের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ, ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরি স্থাপন, জাতীয় ডিএনএ ডাটাবেইজ প্রতিষ্ঠা ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে ২০১৪ সালে ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) আইন করে সরকার। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবে এই অধিদপ্তর। ডিএনএ আইনের ধারা-২০ এর উপধারা-১ এ বলা হয়েছে, আইনের উদ্দেশ্য পূরণে সরকার ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর নামে একটি অধিদপ্তর স্থাপন করবে।
অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় থাকবে ঢাকায়। অধিদপ্তর এই আইনের অধীন ডিএনএ ল্যাবরেটরি, জাতীয় ডিএনএ ডাটাবেইজ প্রতিষ্ঠা এবং এ সংক্রান্ত কার্যক্রম সমন্বয়, তত্ত্বাবধান ও পরিবীক্ষণসহ বিধি দিয়ে নির্ধারিত অন্যান্য কাজ করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।