পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এক যুগেই স্বপ্ন পূরণ
চিকিৎসা সেবায় বিপ্লব ‘টেলিমেডিসিন’ : অনলাইনে সর্বোচ্চ সংখ্যক কোরবানির পশু বিক্রি : অনলাইন ক্লাসে শিক্ষার্থীরা, চলছে অফিস-আদালত
কোভিড-১৯ এ মহাসঙ্কটে বিশ্ব। করোনার সংক্রমণ এড়াতে লকডাউন, সামাজিক দূরত্ব রক্ষা, আইসোলেশন, কোয়ারেন্টিন শব্দগুলোতে মানুষ যখন অভ্যস্ত; তখন ডিজিটাল পদ্ধতি মানুষকে দেখিয়েছে আলোর দিশা। দূর থেকে বহুদূরে এবং ঘরে বসেও সব কাজই করতে পারছেন মানুষ। ডিজিটাল পদ্ধতি মানুষকে জীবন এগিয়ে নেয়ার নতুন পথের সন্ধান দিয়েছে। দেশের ডিজিটাল বিপ্লবের সুফল কার্যত মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষও ডিজিটালে উপকারভোগী হচ্ছেন। করোনায় অফিস, আদালত, স্কুল-কলেজ-মাদরাসা, বাস-ট্রেন-লঞ্চ, ডাক্তারের চেম্বার সবকিছু বন্ধ; অথচ কোনো কাজই থেমে নেই ডিজিটালের এই যুগে। শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার’ ঘোষণা দিয়েছিলেন। ১২ বছরের মধ্যেই তাঁর সে স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এখন তাঁর সুচিন্তিত নেতৃত্বে সর্বত্রই ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসিত হচ্ছে।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে’ ডিজিটাল বাংলাদেশের অঙ্গিকার ছিল। ডিজিটাল দেশ গড়ার স্লােগান শুনে সে সময় মানুষজন ঠাট্টা মশকরা করেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার দৃঢ়তায় এখন ‘ডিজিটাল’ সুবিধা পাচ্ছেন সবাই।
এক সময় যা কল্পনা করা যেত না ডিজিটালের বদৌলতে ভার্চুয়ালি তা এখন অনায়াসে করা যাচ্ছে। করোনার মধ্যেই অনলাইনে কোরবানির পশু ক্রয় করা, চিকিৎসাসেবা নেয়া, পড়াশুনা, পরীক্ষা, অফিস, আদালতের কার্যক্রম, ব্যাংকের বোর্ড সভা থেকে শুরু করে ভার্চুয়ালি চলছে দেশের সরকারি, বেসরকারি, ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক কার্যক্রম। হাটে না গিয়েও পশু কিনে কোরবানি দিয়েছেন অনেকেই। দোকানে না গিয়েও পণ্য ক্রয় করা যাচ্ছে। ই-কমার্সের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করছেন অনেকে; অনলাইনে অফিসের কাজ করছেন কর্মীরা, বাসা থেকে কাজ করেছেন সংবাদ কর্মীরাও। রাজনৈতিক নেতারাও ঘরে বসে ভিডিও বার্তায় তাদের বক্তব্য গণমাধ্যমে তুলে ধরছেন। ঘরে থেকে টেলিভিশনের টক-শো’তে অংশ নিচ্ছেন অতিথিরা। সংবাদ সম্মেলন করা হচ্ছে ভার্চুয়ালে। লকডাউনে আটকে পড়লেও গ্রামে বাবা-মায়ের সাথে ভিডিও কলে নিয়মিত কথা বলছেন সবাই; বন্ধুদের আড্ডাও হচ্ছে অনলাইনে। আর এ সকল কিছুই সম্ভব হচ্ছে দেশের ডিজিটাল বিপ্লবের কারণে।
সারাবিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর মতোই বাংলাদেশের স্বাভাবিক কার্যক্রম বদলে দিয়েছে মহামারি কোভিড-১৯। অদৃশ্য করোনাভাইরাস থেকে জীবন রক্ষায় মানুষ নিজেদের সকল কর্মকান্ড গুটিয়ে নেয়ায় স্থবির হয়ে পড়ে সবকিছু। কিন্তু লকডাউন, আইসোলেশন, কোয়ারেন্টিন অবস্থাতেও ধীরে ধীরে সচল হয়ে উঠছে সব ডিজিটাল বিপ্লবের বদৌলতে। গতি ফিরেছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যবসা থেকে শুরু করে সবক্ষেত্রে।
দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নিয়মিত দিক-নির্দেশনা দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী জুম অ্যাপের মাধ্যমেই। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবরা কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সকল মন্ত্রণালয় নিজ নিজ কাজ পরিচালনা করেছেন অনলাইনের মাধ্যমে। বৈঠক সম্পন্ন করেছেন জুম অ্যাপের মাধ্যমে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, ২০০৮ আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম ব্যবসা বাণিজ্য শিক্ষা, সব কিছু সহজ করার জন্য আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ব। সেই ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে পেরেছি বলেই আজকে আমরা এই রকম একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও এখানে বসে সভা করতে পারছি। তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের একটা ধাক্কা আমাদের এসেছে এটা ঠিক কিন্তু আবার একটা সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। সেটা কিন্তু মাথায় রাখতে হবে।
এবার ঈদউল আযহায় ২৭ হাজার কোরবানির গরু বিক্রি হয়েছে অনলাইনে অর্ডারের মাধ্যমে। যা একটি রেকর্ড। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গরু লালন পালন করে ঢাকায় কোরবানির পশুর হাটে না এনেই অনলাইনে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ী, খামারি ও কৃষকরা। ওয়েব পেজ বা ফেসবুক পেজে গরুর ছবি, ওজন ও দাম লিখে দিয়ে বিক্রি করেছেন নির্ভেজালভাবে। ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল জানান, ঈদের আগে রেকর্ড সংখ্যক পশু বিক্রি হয়েছে অনলাইনে। আগামীতে আরো বাড়বে বলে আশা করছি।
এদিকে ছেলে বিদেশ থাকলে বাবা-মা যখন তখন ছেলের সাথে কথা বলতে পারবেন তা-ও সামান্য খরচে, ভিডিও কলে দেখে দেখে তা ছিল কল্পনার অতীত। কিন্তু এখন তাই বাস্তব। ঘরে বসে অনেকেই ব্যবসা করছেন, অনলাইনে অর্ডার নিয়ে রান্না করে খাবার হোম ডেলিভারি দিয়ে সংসার চালাচ্ছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুটকি, চুইঝাল, চা-পাতা, মধু, দই বিক্রি করছেন রাজধানীসহ সারাদেশেই। অনেকের দোকান বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেয়ার সামর্থ না থাকলেও দিব্যি ব্যবসা করে আয় করছেন ফেসবুকে ফ্রি-পেজ খোলার মাধ্যমে। টাকা লেনদেনের সমস্যা নেই। বিকাশ, নগদ বা রকেটের মাধ্যমে অনায়েসে লেনদেন হচ্ছে।
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবের কারণে গৃহিনীও এখন নানাভাবে আয় করতে পারছেন। ঘরে ঘরে এখন উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে ডিজিটাল বিপ্লবের কারণে।
এদিকে করোনার কারণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে ক্রটিগুলো ছিল তা ধরা পড়েছে চোখের সামনে। কাজের ধারণাও আমূল পরিবর্তন হয়েছে। ফলে তা সমাধানে পদক্ষেপ নেয়াও সম্ভব হয়েছে। এ সময়ে সকল কাজ অনলাইনে করার ব্যবস্থা করায় আগামী দিনের জন্য ডিজিটাল বিপ্লবের পথে আরো এগিয়ে গেছে দেশ। ঘরে বসেও যে ডিজিটালি সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করা সম্ভব তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে করোনাভাইরাস।
রাজনৈতিক দলগুলোর রাস্তা বন্ধ করে সভা সমাবেশ তথা রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। নেতাদের সাথে কর্মীদের যোগাযোগ বেড়েছে শতগুণ। আগে কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে জেলা নেতাদের যোগাযোগও খুব কম হতো; কিন্তু এখন ইউনিয়ন নেতারাও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে প্রতিদিন যোগাযোগ করতে পারছেন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইভারে’র বদৌলতে। জুম অ্যাপের মাধ্যমে নেতাদের সাথে কথা বলতে পারছেন শেকড় পর্যায়ের কর্মীরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দলের সভায় নির্দেশনামূল বক্তব্য দিচ্ছেন ভিডিও কলে। আগে ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর অংশ নেয়া ছিল দূরহ, কিন্তু এখন প্রায়ই ভিডিও কলে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বসেই।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, মাঠের বিরোধী দল বিএনপি, গৃহপালিত বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, ইসলামি ধারার দলসহ ডান-বাম ধারার দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই সারাদেশের কর্মীদের সাথে এখন যোগাযোগ করে থাকেন। কে কী সাংগঠনিক কর্মকান্ড করছেন তার ছবি সাথে সাথেই সবাই হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। কেন্দ্রও জানতে পারছে কোন নেতা ত্রাণ দিচ্ছেন, কোন নেতা দলীয় কর্মকান্ড করছেন, কোন নেতা সামাজিক কাজ করছেন ইত্যাদি। ভিডিও কলে তৃণমূলের অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিচ্ছেন নেতারা। এতে নেতাদের সাথে কর্মীদের যোগাযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঢাকায় বসে সারাদেশের সংগঠনের খোঁজ নেয়া যাচ্ছে নিমিশেই।
ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহারের কারণেই সরকারি কাজের গতি বেড়েছে। অনেক সেবাই রয়েছে যার জন্য অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না। কাজের ফাঁকি দেয়ার সুযোগ কমে যাচ্ছে। ডিজিটাল ডাটাবেজের কারণে বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা ন্যায্য লোকজনই পাচ্ছেন। কেউ কারো টাকা তুলে নিতে পারছেন না। ধীরে ধীরে পুরো দেশেরই সকল কর্মকান্ডের ডাটাবেজ করা হচ্ছে। একটি ক্লিক করলেই সকল তথ্য বের হচ্ছে। সময়ও বেঁচে যাচ্ছে অনেক। যে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে টাকা খরচ করে জার্নির ধকল সহ্য করে ঢাকা আসতে হতো সরকারি কর্মকর্তাদের, তা এখন ভিডিও কলেই সামাধা হয়ে যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে নাগরিকদের সুবিধাও দেয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে বরগুনার জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মেহেদী হাসান ইনকিলাবকে বলেন, জেলা প্রশাসনের ওয়েব সাইটে ডিজিটাল গার্ড ফাইল থেকে যেকোনো সেবা নিতে পারছেন জেলার বাসিন্দারা। ঢাকা থেকেও অনেকে বিভিন্ন সেবা নিতে পারছেন অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে। এছাড়া ফেসবুক পেজ ‘মিডিয়া সেল জেলা প্রশাসন বরগুনা’ ও গ্রুপ ডিজিটাল সলুশন প্ল্যাটফর্ম আছে সেখানে জনগণের অনেক সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে। করোনায় যাদের সমস্যা ছিল তাদের একটি মেসেজেই তাদের ঘরে গোপনে খাবার পৌঁছে দেয়া হয়েছে। কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ইউএনও রাকিব হাসান ইনকিলাবকে বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবের ফলে তৃণমূলের সাধারণ মানুষও উপকারভোগী হচ্ছেন। হয়তো একজন মানুষ অনলাইন, ইন্টারনেট বুঝেন না তবুও তিনি ডিজিটাল বিপ্লবের সেবা পাচ্ছেন। অনেক সেবা এখন অনলাইনে করা হয়েছে। ফরম ডাউনলোডের পর ফিলাপ করে আমাদের মেইল করলেই কাজ করে দিচ্ছি। এলাকায় না আসলেও অনেক সেবা পাচ্ছেন বাসিন্দারা।
টেলিমেডিসিন সেবায় বিপ্লব : করোনা মহামারির কারণে স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয় দেখা দিলেও দেশের অনলাইন সুবিধার কারণে ঘরে বসেও রোগীরা ডাক্তারের সেবা নিতে পারছেন। করোনার কারণে সাধারণ রোগীরা হাসপাতালে যেতে পারেননি কিংবা ডাক্তাররাও অনেকে ভয়ে রোগী দেখা বন্ধ করে দেন। কিন্তু ডিজিটাল পদ্ধতির বদৌলতে ভিডিও কলে রোগী দেখছেন ডাক্তাররা, কোনো টেস্ট করালে সেই রিপোর্ট অনলাইনে দিলে তা দেখে ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন দিচ্ছেন। টেলিমেডিসিন সেবার কারণে মহামারির মধ্যে সাধারণ রোগীরা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পেরেছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সী অপারেশন সেন্টারেরর সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার জানান, প্রতিদিনই বাড়ছে টেলিমেডিসিনের সেবার চাহিদা। এটা এখন রোগীদের সহজ সমাধান। প্রথম দিকে যখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর টেলিমেডিসিন সেবা স্বাস্থ্য বাতায়ন চালু করে তখন দিনে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ফোন কল আসত। যা এখন লাখ ছাড়িয়েছে।
জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ইনকিলাবকে বলেন, প্রযুক্তি আমাদের সবকিছু সহজ করে দিয়েছে। প্রযুক্তির ছোয়ায় বর্তমান লকডাউনের মধ্যেও গ্রামের একজন সাধারণ মানুষও টেলিফোনে রাজধানীর একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাচ্ছেন। এটা বর্তমান সময়ে বড় একটি সেবা। যা চিকিৎসা সেবাকে অনেকটা সহজ করে দিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।