পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গুলশান মঈনুল ইসলাম কোকাকোলা মাদরাসায় আলেম ওলামা ও মাদরাসার ছাত্রদের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে মাদরাসার ছাত্র ও মুসল্লিদের খুন এবং রক্তাক্ত করার পরও সরকার সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার না করায় তারা বারবার আলেম ওলামা ও মুসল্লিদের ওপর হামলা করার দুঃসাহস পাচ্ছে। সাদপন্থীরা বারবার আলেম ওলামাদের ওপর হামলা করে প্রমাণ করেছে তারা দাওয়াত ও তাবলীগের কেউ না। তারা ইহুদী নাসারাদের এজেন্ট। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাদপন্থী সন্ত্রাসীরা গত রোববার সকালে উক্ত মাদরাসায় অতর্কিত হামলা চালিয়ে ৩০/৪০ জন আলেম ছাত্রকে গুরুত্বর জখম করে পালিয়ে যায়। তাবলীগ জামাতের সাথীরা আলেম ওলামা ও মুসল্লিদের খুন, সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে মাথায় আঘাত ও রক্তাক্ত করতে পারে না। অবিলম্বে অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় তৌহিদী জনতা ও আলেম ওলামাগণ ফুঁসে উঠলে সাদপন্থীরা পালাবার পথ খুজে পাবে না।
মুফতি মহিউদ্দিন আরো বলেন, ইসলাম ও আলেমদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কেউ এদেশে টিকতে পারেনি, সাদপন্থীরাও টিকে থাকতে পারবে না। সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত থাকায় সাদ ও ওয়াসিফ পন্থীদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা এখন সময়ের দাবি। অবিলম্বে সন্ত্রাসী কাজে জড়িত উগ্র, সা’দপন্থীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় সারাদেশে আন্দোলনের দাবানল জ্বলে উঠবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।