পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ও সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবিতে পটুয়াখালীতে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও পথসভা করছেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। পরে ‘এসো সকল নতুন কুড়ি, নিরাপদ শহর গড়ি’ এই শ্লোগান সম্বলিত এক স্মারকলিপি জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরীর কাছে প্রদান করেন শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধন চলাকালে সংক্ষিপ্ত পথসভায় বক্তব্য রাখেন সমাজ সেবক নোমান মিঠু, জেলা ছাত্রলীগের সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক আদনান হাবিব খান, পলিটেকনিক ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ মীর মো. মহিব্বুল্লাহ, কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী হামলার শিকার ঢাকা বিইউবিটির শিক্ষার্থী নিবির দাস গুপ্ত। এসময় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, শান্তির শহর পটুয়াখালীকে অশান্ত করতে সাম্প্রতিক সময়ে কিশোর গ্যাংয়ের নামে কিছু মাদকসেবী, ইভটিজিং, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে চলছে। এদেরকে চিহ্নিত করতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার দাবি জানান বক্তারা।
উল্লেখ্য, গত ২২ জুলাই ঢাকা বিইউবিটির শিক্ষার্থী নিবির দাস গুপ্তসহ নাসিব এবং নাসিবের বন্ধু মুন্না মাদক সেবনে বাধা দেয়ার ঘটনার জেরে নাসিবের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের প্রধান সবুরসহ তার বাহিনী হামলা চালালে নাসিব দৌড়ে পানামা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দোতলায় চলে যায়। এ সময় নাসিবের বন্ধু মুন্না এবং নিবির দাস গুপ্তকে কুপিয়ে গুরুত্বর জখম করে। বর্তমানে মুন্না চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় আহত মুন্নার মা সাহিদা বেগম বাদী হয়ে পটুয়াখালী সদর থানায় মামলা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।