পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ওরফে বরকত ও তার ভাই ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সিআইডির দায়ের করা দুই হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার দায় স্বীকার করে ঢাকা মহানগর হাকিম মাহমুদা আক্তারের আদালতে তারা এই জবানবন্দি দেন।
আদালত সূত্র জানায়, রাজধানীর কাফরুল থানায় মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয়। ওই মামলায় দুই হাজার কোটি টাকার সম্পদ অবৈধ উপায়ে উপার্জন ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। দুই দফায় ৫ দিন রিমান্ড শেষে আদালতে ১৬৪ ধারায় দুই ভাইয়ের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নথিভুক্ত করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে রুবেল ও বরকতকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পশ্চিম সিআইডি ঢাকার সহকারি পুলিশ সুপার উত্তম কুমার বিশ্বাস বলেন, রুবলে ও বরকত স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে যাদের আশ্রয়, প্রশ্রয়ে থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন; তাদের সকলের নাম উল্লেখ করেছেন। তিনি আরো বলেন, গত শুক্রবার রাতে জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালতের নির্দেশে ওই দুই ভাইকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে পরে আবার কোন বিষয় জানার জন্য প্রয়োজন হলে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১৬ মে রাতে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়িতে দুই দফা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১৮ মে সুবল সাহা অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। গত ৭ জুন রাতে রুবেল-বরকতকে গ্রেফতার করা হয়। পরে গত ২৬ জুন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ রাজধানীর ঢাকার কাফরুল থানায় মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ এনে তাদের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় দুই হাজার কোটি টাকার সম্পদ অবৈধ উপায়ে উপার্জন ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।