পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঈদুল আজহার পর চামড়া পরিবহন, সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশুদের নিয়োগ করা যাবে না। যদি কেউ নিয়োগ করে তবে শিশুশ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে শ্রম মন্ত্রণালয়। আর এই কাজ দেখভালের জন্য মনিটরিংয়ের ব্যবস্থাও করবে শ্রম মন্ত্রণালয়। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কোরবানির পশুর চামড়া প্রক্রিয়ায় যাতে শিশুদের নিয়োগ না করা হয়, সেদিকে মন্ত্রণালয় নজরদারি করবে। কেউ নিয়োগ দিলে শ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রথমবারের মতো কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরে চিঠি দেয়া হয়েছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ঈদুল আজহার পর কাঁচা চামড়া বহন, সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণের কাজে শিশুদের নিযুক্ত করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। চামড়া প্রক্রিয়াকরণে অ্যাসিডসহ অন্যান্য রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করার কারণে এবং চামড়া শিল্পের পরিবেশটি অস্বাস্থ্যকর ও দুর্গন্ধযুক্ত হওয়ায় তা শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। সরকার ঘোষিত ঝুঁকিপূর্ণ কাজের তালিকাতেও চামড়া শিল্প অন্তর্ভুক্ত আছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালাম বলেন, সরকার ২০১৩ সালে ট্যানারি ও চামড়াজাত শিল্পে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণসহ ৩৮টি কাজকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। শ্রম আইন অনুযায়ী ১৮ বছরের আগে কোনো শিশুকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োগ দেয়া যাবে না। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায় জানান, ট্যানারি এবং চামড়াজাত শিল্পকে শতভাগ শিশুশ্রম মুক্ত করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।