পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ময়মনসিহের ঈশ্বরগজ্ঞে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে জলাশয়কে ‘কৃষি জমি’ দেখিয়ে লিজ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলের ভেতরে-বাইরে মিশ্রপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। লিজ গ্রহিতার নাম মোছা. হালিমা খাতুন। তিনি ময়মনসিংহ-৮ ঈশ্বরগঞ্জ সংসদীয় আসনের বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শাহ নূরুল কবীর শাহীনের চাচা মরহুম শাহ নূরুল আমিন ফকিরের স্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ভ‚মি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলার কাকনহাটি মৌজার ১ নং খাস খতিয়ানভুক্ত ৩৯৬ দাগে ২৪ শতাংশ জমি লিজ গ্রহনের জন্য ১৯৮৯ সালের ৬ নভেম্বর লিখিত আবেদন করেন মোছা. হালিমা খাতুন। কিন্তু রহস্যজনক কারণে র্দীঘসময় ক্ষেপণ করে বন্দোবস্তকৃত জমিটিকে ‘কৃষি জমি’ হিসেবে উল্লেখ করে ২০১৯ সালের ২ডিসেম্বর উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে রেজিস্ট্রি দলিল করা হয়।
তবে সংশ্লিষ্ট ভ‚মি অফিস সূত্র জানান, কবুলিয়তে জমিটি ‘কৃষি জমি’ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও প্রকৃত পক্ষে ১নং খাস খতিয়ানভ‚ক্ত জমিটি বাংলাদেশ সেটেলমেন্ট রেকর্ডে ‘পাগার’ অর্থাৎ জলাশয় হিসেবে শ্রেণি বিন্যাশ রয়েছে।
উপজেলার ১নং ইউনিয়ন ভ‚মি সহকারী কর্মকর্তা মো. আবুল বাসার জানান, কবুলিয়তের ২০ শর্তে উল্লেখ রয়েছে যে ‘কবুলিয়তে বর্ণিত কোন তথ্য অসত্য বলে প্রকাশ হলে জমিটি সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত বলে গণ্য হবে অর্থাৎ বন্দোবস্ত বাতিল হবে। এবিষয়ে ঈশ্বরগজ্ঞ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) সাঈদা পারভীন বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।