পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার থেকে আগুন লেগে চিকিৎসক দম্পতি দগ্ধ হয়েছেন। পরে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টি সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
দগ্ধরা হলেন- ডা. রাজিব ভট্টাচার্য (৩৬) ও তার স্ত্রী ডা. অনূসূয়া ভট্টাচার্য (৩২)। তারা হাতিরপুল ইস্টার্ন প্লাজার পেছনের একটি বাড়ির তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। রাজিব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদবযালয়ের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও তার স্ত্রী শ্যামলি সেন্ট্রাল মেডিকেলে চক্ষু বিভাগের রেজিস্টার। তাদের একমাত্র মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্য (৫)। কিন্তু ঘটনার সময় সে কুমিল্লার দেবীদ্বারে দাদা বাড়িতে ছিল।
আজ শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাতে তারা দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে রাজিবের শরীরের ৮৭ শতাংশ ও তার স্ত্রীর ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রাজিবকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। তার অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। স্ত্রীর অবস্থাও গুরুতর।
দগ্ধ রাজিবের বন্ধু ডা. সুদীপ দে বলেন, আমরা শুনেছি মঙ্গলবার রাতে রাজিব একটি বড় বোতল থেকে ছোট বোতলে জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার ঢালছিলেন। তখন বোতল থেকে স্যানিটাইজার পড়ে গেলে মুখে থাকা সিগারেট বা মশার কয়েল থেকে আগুন ধরে যায়। এতে রাজিব দগ্ধ হয়। আর তাকে বাঁচাতে গিয়ে স্ত্রীও দগ্ধ হন।
বিএসএমএমইউয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়–য়া জানান, বাসায় বসে এক বোতল থেকে আরেক বোতলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ঢালার সময় কোনোভাবে আগুন লেগে স্বামী-স্ত্রী দগ্ধ হয়েছেন। তাদের দুজনের অবস্থাই গুরুতর। তবে রাজিবের অবস্থা ভেরি ক্রিটিক্যাল, তিনি বার্ন ইনিস্টিটিউটে ভর্তি রয়েছে। রাজিব নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।