পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেছেন, করোনা মহামারী মোকাবিলায় নাকাল সরকারের কাছে এখন বন্যাদুর্গতরা চরম উপেক্ষিত। বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ তৎপরতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় একেবারে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে। মন্ত্রণালয়সহ স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা এখনও নিতান্তই অপ্রতুল ও প্রচারসর্বস্ব।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে মুফতী ফয়জুল করীম জরুরি ভিত্তিতে বন্যাকবলিত এলাকায় সরকারি ত্রাণ তৎপরতা পরিচালনা করে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে বাঁচানোর দাবি জানিয়েছেন।
মুফতী ফয়জুল করীম বলেন, করোনা দুর্যোগের মধ্যে বানভাসি লাখ লাখ পরিবারের দুর্ভোগ ও দুর্গতি চরমে উঠেছে। খাদ্যহীন ও আশ্রয়হীন কোটি মানুষের দুর্দশা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বন্যায় সহায় সম্পদ হারিয়ে বানভাসিদের মধ্যে নিদারুণ হাহাকার দেখা দিয়েছে। মহামারী মোকাবিলায় নাকাল সরকারের কাছে বন্যা দুর্গত কোটি মানুষ উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মুন্সিগঞ্জ, ঢাকা জেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নেত্রকোণা, শরিয়তপুরসহ অধিকাংশ বন্যা দুর্গত জেলায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষের কাছে খাদ্য, ত্রাণ সামগ্রি, নগদ অর্থ কিছুই পৌঁছেনি। লক্ষ লক্ষ পরিবার অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। বন্যায় ফসলহানির কারণে আগামী দিনগুলো তাদের জন্য দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। এমতবাস্থায় সরকারের ত্রাণ তৎপরতার পাশাপাশি সংগঠনের নেতাকর্মীসহ দেশের বিত্তবান ও সাহায্য সংস্থাকেও এগিয়ে আসতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।