পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খুলনার খানজাহান আলী থানাধীন মশিয়ালী আটরা-গিলাতলা ইস্টার্ণ গেট এলাকায় গোলাগুলির ঘটনার গুলিবর্ষণকারী সাবেক বহিস্কৃত ছাত্রনেতা শেখ জাফরিন হাসানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এনিয়ে এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে চার জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কানাই লাল সরকার জানান, গতকাল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার দাতপুর গ্রাম থেকে মহানগর ছাত্রলীগের বহিস্কৃত ছাত্রনেতা শেখ জাফরিনকে আটক করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
এর আগে গত শুক্রবার জাফরিরেন ভাই গুলিবর্ষণকারী জাকারিয়ার শ্বশুর কোরবান আলী, শ্যালক আরমান ও চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় মুজিবর নামে এক ব্যক্তিকে অস্ত্রসহ খানজাহান আলী থানা আ.লীগের সহ-প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া এবং তার ভাই জাফরিন ও মিল্টন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনার কারণ জানতে গ্রামের বেশ কয়েকজন জাকারিয়ার বাড়িতে যায়। এসময় জাকারিয়ার সাথে তাদের কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে জাকারিয়া, জাফরিন ও মিল্টন তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ সময় গুলিতে নজরুল ইসলাম, গোলাম রসুল, সাইফুল ইসলাম, শামীম, রবি, সুজন, রানা ও খলিলসহ ৮-১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নজরুল ইসলাম ও গোলাম রসুলকে মৃত ঘোষণা করেন। খুলনা মেডিকেল চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ১টার দিকে সাইফুল মারা যায়। এ ঘটনার পর রাত ২টার দিকে ক্ষুব্ধ অপরপক্ষের গণপিটুনিতে আ.লীগ নেতা জাকারিয়ার সহযোগী জাহিদ শেখ নিহত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।