পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুমিল্লায় এএফসি হেলথ ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউশন হাসপাতালে ১৮ করোনা রোগীর চিকিৎসা বাবদ ১২ লাখ টাকারও বেশি বিল দাখিল করা হয়েছে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালের পরিচালকের কাছে। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদফতরে ওই হাসপাতালের আইসিইউসহ আনুষাঙ্গিক স্থাপনা বাবদ খরচের ৫ কোটি টাকার বেশি বিল দাখিল করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি হলে পুরো শহরজুড়ে হৈ চৈ শুরু হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে সমালোচনা।
জানা যায়, মাত্র ২২ দিনে মাত্র ১৮ জন করোনা আক্রান্তকে চিকিৎসার জন্য আইসিইউ ফ্লোর ব্যবহার করতে দিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৫ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬ হাজার ৫৮৭ টাকা বিল দাবি করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাছে। এর মধ্যে স্টাফদের বেতন বাবদ দাবি করা হয় ৪১ লাখ ৬৩ হাজার ৭৭৯ টাকা! প্রতি করোনা রোগী আইসিইউ চিকিৎসা বাবদ দাবি করা হয়েছে গড়ে ৩০ লাখ ৪৭ হাজার ৩২ টাকা।
জানা যায়, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউ না থাকায় জেলা স্বাস্থ্য কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শহরের আড়াইওড়াস্থ এএফসি হেলথ ফরটিস হার্ট ইন্সটিটিউট হাসপাতালের ৯টি সিসিইউ বেডকে আইসিইউতে রূপান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. মো. নিয়াতুজ্জামান শুক্রবার দুপুরে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, তাদেরকে ওষুধ, সুরক্ষা সরঞ্জাম সব আমরা দিয়েছি। যারা চিকিৎসা দিয়েছে তাদেরকে কুমিল্লা ক্লাব ও ভিক্টোরি হাসপাতালে রেখেছি। এরপরও তাদের এই দাবি বিস্ময়ের। এটা আমার কাছে বোধগম্য নয়।
ফরটিস হার্ট ইন্সটিটিউট হাসপাতালের কনসালটেন্ট ডা. মো. রাসেল আহমেদ চৌধুরী বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরে দাখিল করা বিলের বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এটা প্রধান শাখা থেকে দাখিল করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।