পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর ও ইত্তেফাকুল মুসলিমীন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেছেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কমিয়ে গরিবের হক্ব নষ্ট করছে। আসন্ন ঈদুল আযহায় কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য ন্যূনতম ২০০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে। গতকাল কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবিতে সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ইত্তেফাকুল মুসলিমীনের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব মুফতি আব্দুল্লাহ ইয়াহইয়া। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মুজীবুর রহমান হামিদী, মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা এনামুল হক মূসা, মুফতি সুলতান মহিউদ্দীন, মাওলানা ইমরান বারী সিরাজী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি আ ফ ম আকরাম হুসাইন, মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মুফতি আব্দুল্লাহ ইদরীস ও মাওলানা আব্দুল গাফফার মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেন, বিভিন্ন দেশে চামড়ার মূল্য আগের মত থাকলেও বিগত কয়েক বছর যাবত চামড়া ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চামড়ার দাম কমিয়ে চামড়া শিল্পকে ধ্বংসের দারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে। অথচ চামড়ার তৈরিকৃত সকল জিনিস পত্রের দাম জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত কোরবানিতে পশুর চামড়া ২০০/৩০০ টাকা দামে বিক্রি করতে হয়েছে।
তিনি বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া এতিম ও গরিবের হক্ব। চামড়ার দাম কমানোর মাধ্যমে এতিম-গরিবের অধিকার নষ্ট করা হচ্ছে। বাংলাদেশের কওমী মাদরাসা ও এতিমখানাগুলো জনগণের দানে পরিচালিত। কোরবানির পশুর চামড়া মাদরাসার আয়ের বড় উৎস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।