পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম কোরবানী পশুর চামড়ার ন্যায্য দাম নির্ধারণ করার দাবি জানিয়েছেন। আজ সোমবার এক বিৃবতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, চামড়ার ন্যায্য দাম নির্ধারণ করে গরিব ও কওমী জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতার প্রসারিত করতে হবে। গত কোরবানীতে চামড়ার দাম না পেয়ে লক্ষাধিক পিস চামড়া ধ্বংস করা হয়েছিল। যার বেশির ভাগ মাটিচাপা কিংবা নদীতে ভাসিয়ে দেয়ার মত ঘটনাও ঘটেছিল। চামড়ার মূল্য না থাকায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিপর্যয়ে পড়ে দেশের চামড়ার বাজার। দামে ধস নামায় প্রায় হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়। পাশাপাশি এই টাকা থেকে বঞ্চিত হয় গরিব ও এতিম জনগোষ্ঠী। করোনার কারণে চামড়া নিয়ে এবারো সেই সঙ্কট আরো বাড়ার শঙ্কা করছে সচেতন জনতা।
নেতৃদ্বয় বলেন, লুটপাটের কারণে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলোতে চরম অর্থ সঙ্কট চলছে। এ কারণে এবারও ট্যানারী মালিকরা ব্যাংক থেকে কোন টাকা পাবে কিনা শঙ্কা দেখা দিয়েছে। চামড়া শিল্প ধ্বংস হলে গরিব, দুঃখী ও এতিমদের হক নষ্ট হয়। সরকারের ভেতরের একটি মহল সিন্ডিকেট করে কওমী মাদরাসাকে ধ্বংস করতে এবং চামড়া শিল্পকে ধ্বংস করে নিজেরা ফায়দা লুটতে চায়।
তারা আরও বলেন, কোরবানীর পশুর চামড়া সরকারিভাবে কিনে দুই তিন মাস গুদামজাত করা যেতে পারে। পাশাপাশি সরকার নির্ধারিত মূল্যে চামড়া বেচাকেনা হয় কি না তা মনিটরিং করতে জেলা প্রশাসক ও ইউএনওদের সম্পৃক্ত করতে হবে। সরকারের দেয়া ঋণ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে চামড়া শিল্পকে বাঁচানো সম্ভব হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।