পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পোলিও ট্রানজিশন ইনডিপেনডেন্ট মনিটরিং বোর্ডে (টিআইএমবি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশের অণুজীব বিজ্ঞানী ডা. সেঁজুতি সাহা। চাঁদপুরের সন্তান ড. সমীর কে সাহা ও তার মেয়ে ডা. সেঁজুতি সাহা বাংলাদেশে প্রথম করোনার জীন রহস্য আবিষ্কার করেন। বিষয়টি বাংলাদেশ ছাড়িয়ে অন্য দেশেও প্রশংসিত হয়েছে। বর্তমানে ডা. সেঁজুতি সাহা বাংলাদেশের শিশু বিষয়ক বেসরকারি গবেষণা সংস্থা চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনে (সিএইচআরএফ) কর্মরত। গত শুক্রবার চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে বিবৃতি দিয়ে সেঁজুতি সাহার নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রথমবারের মতো একজন বাংলাদেশি হিসেবে সেঁজুতি সাহা পোলিও ট্রানজিশন ইনডিপেনডেন্ট মনিটরিং বোর্ড (টিআইএমবি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেলেন। ডা. সেঁজুতি সাহা বোর্ডের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডবিøউএইচও) পোলিও সংক্রমণ প্রক্রিয়াটির অগ্রগতির বিষয়ে পরামর্শ দেবেন।
এ বিষয়ে ডা. সেঁজুতি ফেসবুকে লিখেছেন, পোলিও ট্রানজিশন ইনডিপেনডেন্ট মনিটরিং বোর্ডে (টিআইএমবি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় সম্মানিত বোধ করছি। আমার দেশ এবং আমাদের মতো অন্যান্য নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সমস্যা তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
এ বছর পোলিও ট্রানজিশন ইনডিপেনডেন্ট মনিটরিং বোর্ডে ৩ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ডা. সেঁজুতি সাহার সঙ্গে নিয়োগ পাওয়া বাকি দু›জন হলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ বিভাগের অধ্যাপক শেইলা লেথারম্যান ও নাইজেরিয়ার চিকিৎসক ডা. লোলা ডেয়ার।
ডা. সেঁজুতি ঢাকা শিশু হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান ও অণুজীববিজ্ঞানী অধ্যাপক সমীর সাহার মেয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।