পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শিশুর মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যে দাবা খেলা স্কুল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে চান আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ। তিনি বাংলাদেশ চেস ফেডারেশন ও সাউথ এশিয়ান চেস কাউন্সিলের (এসএসিসি) প্রেসিডেন্ট। তিনি দাবা খেলার মাধ্যমে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মধ্যে সাসটেইনেবল পার্টনারশিপ গড়ে তোলার দৃঢ প্রত্যয়ের কথাও জানান। গতকাল পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা এসব তথ্য জানান।
তিনি আরো বলেন, এসএসিসি প্রেসিডেন্ট গত সোমবার রাত ৯টায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে জুমে (ভার্চুয়াল) প্রি-বোর্ড এসএসিসি বোর্ড মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করেন। সভায় এসএসিসির চিফ এক্সিকিউটিভ অরুন মুঠুসামি, ফিদে প্রেসিডেন্টস অ্যাডভাইজার ও এসএসিসি অবজারভার বেরিক বালগাবায়েব, যুক্তরাজ্যের দাবা পরামর্শক শ্যারন হোয়াটলে, স্পেনের দাবা পরামর্শক ল্যুই বøাসকো দে লা ক্রুজ অংশ নেন। যুক্তরাজ্য ও স্পেনের দাবা পরামর্শকরা জিব্রাল্টার এবং স্পেনে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দাবাকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রম ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। দাবার মাধ্যমে শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ ঘটানোর কথাও তারা উল্লেখ করেন।
দাবা পরামর্শকদের ধন্যবাদ জানিয়ে এসএসিসি প্রেসিডেন্ট বেনজীর আহমেদ বলেন, দাবার উন্নয়নের ক্ষেত্রে আপনাদের অভিজ্ঞতা আমাদের জন্য একটি নতুন দ্বার উন্মোচনের সুযোগ ঘটাবে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শিশু-কিশোরদের জন্য স্কুল পর্যায়ে দাবাকে জনপ্রিয় করে তুলতে চাই। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও রেস্তোরা, ক্যাফে, মাঠে ময়দানে দাবাকে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের মধ্যে সামাজিক স¤প্রীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও উদ্যোগ নেয়া হবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশ চেস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাহাব উদ্দিন শামীম, যুগ্ম সম্পাদক ও অতিরিক্ত ডিআইজি ড. শোয়েব রিয়াজ আলম এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।