পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নামের আংশিক মিল থাকায় নিরপরাধ আব্দুস সালাম ঢালীকে কারাগারে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জের রিটের শুনানি নিয়মিত বেঞ্চে। গতকাল বিচারপতি জেবিএম হাসানের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আইনজীবী ডেড আই খান পান্না, ইয়াদিয়া জামান এবং শাহিনুজ্জামান।
আদেশের বিষয়ে অ্যাডভোকেট ইয়াদিয়া জামান বলেন, রিটটি শুনানির আগেই গত ৬ জুলাই সালাম ঢালী মুক্তি পেয়ে গেছেন। তাই হাইকোর্টকে বলেছি সালাম ঢালীকে অবৈধ গ্রেফতার, জেল খাটার বৈধতা নিয়ে শুনানির জন্য নিয়মিত বেঞ্চে রিটটি উপস্থাপন করবো। এরপর আদালত নিয়মিত কোর্টে মামলাটি শুনানির আদেশ দেন। সালাম ঢালীর কারামুক্তি এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে পৃথক আবেদন জানিয়ে ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট শিশির মনির। তবে সেটির আর শুনানির প্রয়োজন হয়নি।
প্রসঙ্গত : অপরাধ করেছেন শফিজউদ্দিনের ছেলে মো. আব্দুল সালাম। কিন্তু জেল খেটেছেন মফিজউদ্দিন ঢালীর ছেলে মো. আব্দুস সালাম ঢালী। নামের সামান্য মিল থাকায় দুই বছর কারাভোগ করেন তিনি। ‘নামের মিল, আসল আসামির পরিবর্তে জেল খাটছেন মুদি দোকানি’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় জাতীয় দৈনিকে। প্রতিবেদনের তথ্য মতে, ২০০৫ সালের একটি মামলায় শফিজ উদ্দিনের ছেলে মো. আব্দুস সালাম ২০০৯ সালের ৩০ জুলাই বাগেরহাট সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হন। এ মামলায় তিনি জামিন নিয়ে পালাতক রয়েছেন। সাজা পরোয়ানার অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ১১ মার্চ খুলনার সোনাডাঙ্গা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সঞ্জিত কুমার মন্ডল মফিজ উদ্দিন ঢালীর ছেলে মো. সালাম ঢালীকে তার বাসা থেকে গ্রেফতার করেন। পরে তিনি টানা ২ বছর কারা ভোগ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।