পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রাণঘাতী করোনা মহামারীতে লাখ লাখ দর্জি শ্রমিক সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। চলমান মহামারীতে এসব অসহায় দর্জি শ্রমিকরা পরিবার পরিজন নিয়ে অনাহার অনিদ্রায় দিন কাটাচ্ছে। সরকার এদের কোনো খোঁজ খবরও নেয়নি। সামাজিক নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় দর্জি শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য আপদকালীন তহবিল গঠন করতে হবে। ঈদের আগেই গার্মেন্টসসহ প্রায় ৪০ লাখ দর্জি শ্রমিকের বেতন-বোনাস পরিশোধ করতে হবে। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দর্জি শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
সংগঠনের আহবায়ক মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচীতে আরো বক্তব্য রাখেন, ঢাকা দর্জি কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও আই,বি,সির সদস্য নুরুল ইসলাম, পরিষদের সদস্য সচিব মোশারফ হোসেন তালুকদার, পরিষদ নেতা মীর মো. জুলহাস, মো. ইলিয়াছ হাওলাদার, আব্দুল মজিদ শিকদার, আব্দুর রহমান, গোলাম হোসেন গোলাপ, ফরমান মোল্লা, ফিরোজ আহম্মেদ ভূঁইয়া, মো. আলম মিয়া, নাসির মাষ্টার, মো. শ্যামল হাওলাদার।
নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের মানুষের পোষাকের চাহিদা মেটায় টেইলার্স দোকানের দর্জি শ্রমিক। এ শিল্পে শ্রম আইনের কোন বাস্তবায়ন নেই। এদের নেই কোন পরিচয়পত্র, নিয়োগপত্র এবং নেই কোন নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা। দর্জি শ্রমিকরা ঈদ উৎসব বোনাস থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। নেতৃবৃন্দ দর্জি শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, শ্রমিকদের নিয়মিত বেতন মজুরি পরিশোধ, দুই ঈদে দুইটি উৎসব বোনাসসহ ৬ দফা দাবি অবিলম্বে মেনে নেয়ার আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।