পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখেছি যে ষাটোর্ধ্ব যারা আছেন তারা করোনাভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হন। তাই আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, আমাদের ষাটোর্ধ্ব বয়সী ব্যক্তিরা কোরবানির পশুর হাটে যাতে না যান।
সোমবার (২৯ জুন) দুপুরে নগর ভবন অনুষ্ঠিত পবিত্র ঈদুল আজহা ২০২০ উপলক্ষে বর্জ্য অপসারণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা শীর্ষক সমন্বয় সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র এই আহ্বান জানান।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য ঈদুল আজহা একটি বড় উৎসব। কিন্তু এবারের ঈদে যেহেতু করোনাভাইরাস মহামারিকালীন, তাই উৎসব উদযাপনের পাশাপাশি যাতে করে করোনার বিস্তৃতি না ঘটে, সেজন্য আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। আন্তরিকভাবে নাগরিক দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, এ সময় সঠিকভাবে পশুর হাট পরিচালনার জন্য সকলের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। করোনা মহামারিকে কোনোভাবেই হালকা করে নেওয়ার সুযোগ নাই। তাই, যারা কোরবানির পশুর হাটে যাবেন তারা যেন মাস্ক, হ্যান্ড-গ্লাভস পরে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পশুর হাটে যান সেই অনুরোধ করছি। পাশাপাশি, বিদ্যমান স্বাস্থ্য বিধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে করোনাকালীন এই কোরবানির পশুর হাট পরিচালনার জন্য ডিএসসিসিও আলাদা করে স্বাস্থ্যবিধি তৈরি করছে। মেয়র বলেন, কোরবানির পশুর হাটের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে আমরা মোবাইল কোর্টও পরিচালনা করবো।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো. এমদাদুল হক, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডর মোঃ বদরুল আমিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (ডা.) শরীফ আহমেদ, সচিব আকরামুজ্জামানসহ দফতর প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।