পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বহুল বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ ও অপব্যবহারের মাধ্যমে জাতির বিবেক হিসেবে বিবেচিত সৎ নির্ভীক, নিরপেক্ষ ও আপোষহীন পেশাদার সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করার অপচেষ্টা চলছে। ঠুনকো অজুহাতে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ.এম.এম বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার নিন্দা জানিয়ে আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ সভাপতি এড. বদরুদ্দোজা সুজা ও মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের এ মন্তব্য করেন। নেতৃদ্বয় বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি শুরু থেকেই বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত। একশ্রেণির কিছু সুবিধাভোগী চাটুকার আলোচনায় আসার আশায় অথবা তাদের প্রভুভক্তি ও তীব্র আনুগত্যের নমুনা হিসেবে অপপ্রয়োগের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তির নামে মামলা করে আইনটিকে আরো চরমভাবে বিতর্কিত করে ফেলছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু ধারা সংশোধনের জন্য ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, সম্পাদক পরিষদ, টিভি চ্যানেল মালিকদের সংগঠনসহ দেশের সচেতন সমাজ প্রথম থেকেই দাবি জানিয়ে আসছে। করোনাকালীন সময়ে এই আইনের ভয়াবহ অপব্যবহার লক্ষ্যণীয়। সমাজকর্মী, রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, শিক্ষক এমনকি নবম শ্রেণির ছাত্রকেও এই আইনে দায়েরকৃত মামলায় গ্রেফতার হতে আমরা দেখেছি। সাংবাদিকরা দুর্নীতি, অনিয়ম, অপশাসন আর অব্যবস্থাপনার বিষয়গুলো জনগণের দৃষ্টিগোচরে আনছেন বলে তারাই এই বিতর্কিত আইন অপপ্রয়োগের বেশী শিকার হচ্ছেন।
নেতাদ্বয় বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এই মুহূর্তে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায়। তারা অবিলম্বে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ.এম.এম বাহাউদ্দীনসহ সংবাদকর্মীদের নামে দায়েরকৃত সকল মামলা প্রত্যাহার, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন এবং চাটুকার ও সুবিধাভোগী শ্রেণির লাগাম টেনে ধরার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।