পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে সীমান্তে বারবার হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটছে। হত্যাকান্ড বন্ধে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হচ্ছে। বিএসএফ কর্তৃক সীমান্তে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যাকান্ড বন্ধে প্রয়োজনে সেনা সদস্য মোতায়ন করুন। এক্ষেত্রে সরকারের রহস্যজনক নিরবতা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে মানুষের কাছে ভিন্ন বার্তা যাবে। অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধান করতে বর্তমান সরকার ব্যর্থ হওয়ায় বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী অপশক্তিগুলো অপতৎপরতার সুযোগ নিচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়বে। আজ শনিবার বিকেলে পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিষদের মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী এসব কথা বলেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার গোলাম মাওলা, দলের রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব আলহাজ আমিনুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা আশরাফুল আলম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মুফতি দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মাওলানা নেসার উদ্দিন, মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আলহাজ আবদুর রহমান, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, জিএম রুহুল আমীন, বরকত উল্লাহ লতিফ, অ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, মাওলানা কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, মাওলানা খলিলুর রহমান, আলহাজ সেলিম মাহমুদ প্রমুখ।
মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী আরো বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী যারাই ক্ষমতায় ছিলো তারাই ক্ষমতার স্বার্থে বাংলাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে তাবেদারের ভূমিকা পালন করেছে। তিনি ক্ষমতার মোহ পরিহার করে প্রকৃত দেশপ্রেম নিয়ে সরকার পরিচালনার আহ্বান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।