পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ না থাকাসহ নিম্নমানের খাবারের কারণে শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের রোগীরা অবাধে হাসপাতালের বাইরে যাতায়াত করছেন। যেসব রোগীর সাথে কোন স্বজন নেই তারা বাইরে গিয়ে ওষুধ ও খাবার সংগ্রহ করছেন। ফলে কোভিড-১৯ রোগীদের দ্বারা অন্য রোগীসহ স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন একাধিক রোগীর স্বজনরা অভিযোগ করেছেন, হাসপাতাল থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দেয়া হচ্ছেনা। এছাড়া হাসপাতালের খাবার অত্যন্ত নিম্নমানের। খাবার ও ওষুধ বাইরে থেকে এনে দেয়ার মতো হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কাউকে নিযুক্তও করেনি। তাই যেসব রোগীদের সাথে কোন স্বজন নেই তাদেরকে বাধ্য হয়েই হাসপাতালের বাইরে যাতায়াত করতে হচ্ছে। আবার এ সুযোগে করোনায় আক্রান্ত ও চিকিৎসাধীন রোগী হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যাবারও সুযোগ পাচ্ছে। ইতোমধ্যে কয়েকজন রোগী হাসাপাতালের করোনা ওয়ার্ড থেকে পালিয়ে গেছেন।
এ ব্যাপারে হাসপাতাল পরিচালক ডা. মোহাম্মদ বাকির হোসেন বলেন, ‘করোনা ওয়ার্ডের রোগী পাহাড়া দেয়ার মতো পর্যাপ্ত জনবল নেই। পুলিশকে একাধিকবার অনুরোধ করা হলেও তারা এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। ডাক্তার বা নার্সদের পক্ষেও রোগীদের পাহাড়া দেয়া সম্ভব নয়’ বলে জানান তিনি।
কোতয়ালি মডেল থানার ওসি মো. নুরুল ইসলাম পিপিএম জানান, ‘করোনা ওয়ার্ডের রোগীদের খাবার ও ওষুধ এনে দেবার লোক দরকার হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা করবে। দেশের কোন হাসপাতালে রোগীকে পুলিশ পাহাড়া দেবার নজির নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।