পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯-এর কারণে বন্ধ থাকা আবাসিক হলে কর্মচারীদের দিয়ে ছাগল পালন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আলী আজম তালুকদারের বিরুদ্ধে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সালাম-বরকত হলের দায়িত্বে আছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জাবির শহীদ সালাম-বরকত হলে ছাগল পালনের খবর ও ছবি প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে উঠেছে আলোচনা-সমালোচনার ঝড়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, করোনার কারণে হল সিলগালা করার কিছু দিন পর থেকে সেখানে ছাগল পালন শুরু করেন প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আলী আজম তালুকদার। বর্তমানে সেখানে পাঁচটি ছাগল পালন করা হচ্ছে। হলের কর্মচারীরাই সেই ছাগলগুলো দেখাশোনা করেছেন। আগামী কোরবানি ঈদ পর্যন্ত ছাগলগুলো পালার পরিকল্পনা আছে বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিয়ে ফেইসবুকে নওশাদ আলী লিখেন, ‘শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাগল পালন! এদের দ্বারা সবই সম্ভব।’
‘এই মহামারী করোনার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মজার মজার খবর জন্ম দিচ্ছে।’ - মোসলেহ উদ্দিন শাহেদের মন্তব্য।
মজা করে আকিব জামান লিখেন, ‘‘এতে তো কোনো সমস্যা দেখছি না। ‘একটি হল, একটি খামার প্রকল্প’- এটি!’’
বিষয়টিকে ভিন্নভাবে দেখছেন মোরশেদ আলম। তিনি লিখেন, ‘মাননীয় শিক্ষক ভালো কাজ করেছেন।’
প্রভোস্ট কর্তৃক হলে এই ছাগল পালনকে ‘ভালো উদ্যোগ’ মনে করছেন মুন্না পাটোয়ারী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।