Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আমি একটি কনফেকশনারী দোকান চালাই। দোকানটি এলাকার কালী বাড়ি মন্দিরের পাশে। এই মন্দির থেকে পূজা পার্বণে চাঁদা তোলা হয়। এখন প্রশ্ন হলো, বিধর্মীদের উৎসবে চাঁদা দান বৈধ কি না। এখন বিষয়টি প্রায় নরমাল হয়ে গেছে। উৎসব এলেই চাঁদা তোলা হয়। অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি চাঁদা দানে উৎসাহ দেন। ইসলাম এ বিষয়ে কী বলে?

মহিউদ্দীন রাজু
ইমেইর থেকে

প্রকাশের সময় : ১৫ জুন, ২০২০, ৭:২০ পিএম

উত্তর : বিধর্মীদের পূজা উপসনায় চাঁদা দেওয়া নিষিদ্ধ ও ঈমানের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এতে শিরকের মধ্যে অংশগ্রহণ হয়ে যায়। তবে, তাদের ধর্মীয় বিষয় ছাড়া সামাজিক ও মানবিক কোনো কাজে চাঁদা দেওয়া যায়। যারা উৎসাহিত করেন, তাদের ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব রয়েছে। দীনি শিক্ষা প্রসারের মাধ্যমে তাদেরকে বোঝাতে হবে। জনগণকেও শিরকের মধ্যে অর্থ সাহায্য দেওয়া আর মানবিক কারণে সাহায্য দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি বোঝাতে হবে। খেয়াল রাখা উচিত যে, শিরকওয়ালা ধর্মের সাথে যুক্ত উৎসবও শিরকের অংশ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
[email protected]

ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]



 

Show all comments
  • Mohammed Jahangir Alam ১৬ জুন, ২০২০, ১০:৫৮ এএম says : 0
    আমাদের এবাদত খানাটা লোক সমাগম স্থানে হওয়াতে ছোট ছোট জামাত সবসময় চালু থাকে। এমতাবস্থায় কোন একটা জামাতের শেষ বৈঠক দেখে ইহাতে অংশগ্রহণ না করে। পরের জামাত শুরু করা যায়। প্রশ্ন হলো কোনটা উত্তম?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ