Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকরা কেউ রিকশাচালক, কেউ রাজমিস্ত্রির সহযোগি : প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ

মোহাম্মদ আবদুল অদুদ | প্রকাশের সময় : ১৪ জুন, ২০২০, ৩:৪৯ পিএম

দিনাজপুরের কিন্ডারগার্টেন শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া, এখন রাজমিস্ত্রী! আর ময়মনসিংহের ৬৫ বছর বয়সী বিএ পাস শিক্ষক আবুল কালাম সংসারের ঘানি টানতে এখন রিকশাচালক। শিক্ষক নেতাদের প্রশ্ন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমরা জীবন-জীবিকার তাগিদে আর কি করলে আপনার সহায়তা পাব? দাবি করলেন, এই খাতে ১০০০ কোটি টাকা প্রণোদনা।

জানা যায়, দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার বছির বানিয়া বাজারস্থ টাওয়ার মোড়ের বাসিন্দা মোহাঃ গোলাম মোস্তফা ব্রাইটেন রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ভালোই চলছিল তার জীবন-জীবিকা। হঠাৎ করোনা নামক ঝড় এসে যেন তার সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে তার স্কুল। স্কুলের পরিচালকের দুরাবস্থা দেখে বিবেকের তাড়নায় মাসিক প্রাপ্য বেতন চাইতে পারছেন না, সম্মানের ভয়ে রাস্তায় লাইনে দাঁড়িয়ে ত্রাণও নিতে পারছেন না। কাউকে কষ্টের কথা বলতেও পারছে না আর এই পর্যন্ত সরকারের কাছ থেকেও কোন সহায়তা পান নি। পরিবারের আর্থিক কষ্ট আর সহ্য করতে না পেরে অভাবের তাড়নায় বাধ্য হয়ে রাজমিস্ত্রীর জোগালির কাজ করছেন এই গুণী শিক্ষক।

তার সাথে কথা বলে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল ও কলেজ ঐক্য পরিষদের সভাপতি ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, তার পরিবারের মানবেতর জীবন যাপনের কথা শুনে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হল। চোখের কোণ বেয়ে ঝরে পড়ল জল কণা। তাপরও তার সন্তুষ্টির কথা জানাল- তার পরিবারের মুখে দু'মুঠো ভাত তুলে দেয়ার জন্য রাজমিস্ত্রী কাজ করলেও তার সহকর্মীরা, কন্ট্রাক্টর, যাদের কাজ করছে তারা সবাই তাকে স্যার বলে সম্বোধন করছে। ওই শিক্ষক নেতা গণমাধ্যমকে জানান, আপনারা আমাদের এই বাস্তব চিত্রটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরুন। বলুন, আমাদের মর্যাদা আজ ভুলুন্ঠিত। রাজধানীর টিকাটুলীর সন্নিকটে অবস্থিত ভুইয়া ইন্টারন্যাশনাল কিডস স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ডা. সিরাজুল আলম ভুইয়া বলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে শিল্পীরা যেখানে আর্থিক সুযোগ পাচ্ছে, সেখানে জাতি গঠনের কারিগর শিক্ষক সমাজ কেনো বঞ্চিত হবেন? এই মহামারীতে বেসরকারি শিক্ষকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন।

এদিকে বিএ পাস ও ৬৫ বছর বয়সী আরেক শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ থাকেন ময়মনসিংহ নগরীর কেওয়াটখালী এলাকাতে। করোনার ঝড় আসায় বন্ধ হলো তার আয় রোজগার। সেই শিক্ষক পরিবারের প্রয়োজনে ধরলেন রিকশার হাতল। শিক্ষক থেকে হয়ে গেলেন রিকশাচালক। হতভাগ্য আবুল কালাম আজাদের এমন জীবনকাহিনী জেনে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন ময়মনসিংহ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ হাফিজুর রহমান। গত বৃহস্পতিবার তিনি বিষয়টি জেনে রাতের বেলাতেই ওই বাড়িতে গিয়ে হাজির হন। পরিবারটির হাতে তুলে দেন একটি সেলাই মেশিন, এক মন চাল, ৪ লিটার তেল, ৮ কেজি আলু, ৪ কেজি ডালসহ বেশ কিছু খাদ্যসামগ্রী।

আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে জানান, ১৯৮১ সালে তিনি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে বিএ পাস করেছিলেন। পড়াশোনা শেষে তিনি মাদারীপুর জেলাতে একটি স্কুলেও শিক্ষকতা করেছেন। ২০১০ সালে তিনি ময়মনসিংহ নগরীতে চলে আসেন। ৫ ছেলেমেয়ের মাঝে ২ মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। আর ছেলেরা এখন বিভিন্ন কলেজে লেখাপড়া করে। আবুল কালাম আজাদ বলেন, মে মাস থেকে তিনি শুরু করলেন ব্যাটারী চালিত রিকশা চালানো। এখন প্রতিদিন ৩-৪ শ টাকা আয় হয়। এ দিয়ে অন্তত ডাল-ভাত জোগাড় হয়। রোদ বৃষ্টিতে ভিজে এমন পরিশ্রমের কাজটা করা ছাড়া তার আর বেঁচে থাকার কোনো পথ খোলা নেই।

এবিষয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেন শিক্ষক সমিতির মহাসচিব শেখ মিজানুর রহমান এই প্রতিবেদককে বলেন, আমরা বেসরকারি শিক্ষকদের সহায়তা-করুণার দরকার নেই, তাদের জন্য এই বাজেটে ১০০০ কোটি টাকা প্রণোদনা বরাদ্দ চাই। করোনাকাল শেষ হলে যে টাকা স্কুলগুলো ইনশা আল্লাহ পরিশোধ করে দেবে। সরকারি পাঠ্যবই বিতরণ, জরিপ পরিচালনা ও সমাপনী পরীক্ষার ন্যায় উপজেলা শিক্ষা অফিস এই টাকা বিতরণ ও মনিটরিংয়ের মাধ্যমে আদায়ের ব্যবস্থা করবেন বলে তিনি জানান।

এপ্রসঙ্গে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ও হিউম্যান রাইটস এন্ড পীস ফর বাংলাদেশ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট একলাছ উদ্দিন ভুইয়া এ প্রতিবেদককে বলেন, দুজন শিক্ষকের যে খবর পেলাম, তাদের মতো এমন বিপদে আরো অনেক শিক্ষক রয়েছেন, যাদের তথ্য আসলে প্রকাশিত হয়নি। এসব ঘটনা আমাদের মানবিকতাকে খুবই নাড়া দেয়। তিনি বলেন, জাতি গঠনে এবং শিক্ষা প্রসারের স্বার্থে সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদের আলোকে রাষ্ট্রের পক্ষে যারা সহায়তামূলক কাজ করছে, তাদেরকে সহায়তা করা এখন রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব। তাই এই বাজেটে বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য প্রণোদনা ও আর্থিক সহায়তা বরাদ্দ দেয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মাননীয় অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।



 

Show all comments
  • ইকবাল বাহার চৌধুরী ১৪ জুন, ২০২০, ৫:০৮ পিএম says : 0
    ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের বাস্তবচিত্র তুলে ধরার জন্য। এম ইকবাল বাহার চৌধুরী চেয়ারম্যান,কেন্দ্রীয়কমিট,ঢাকা বাংলাদেশকিন্ডারগার্টেনস্কুলএন্ডকলেজঐক্যপরিষদ
    Total Reply(0) Reply
  • জাহেদুল ইসলাম ১৪ জুন, ২০২০, ৫:৫৪ পিএম says : 0
    আমরা সত্যি খুবই অসহায়, শিক্ষকতা পেশায় টিকে থাকা দায়।
    Total Reply(0) Reply
  • MD. BIPLOB HOSSAIN ১৪ জুন, ২০২০, ৭:৫৯ পিএম says : 0
    বেসরকারী শিক্ষকদের কী হবে..???? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাল বলেছেন, অবস্থার উন্নতি না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতেই পারে। একটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে ছাত্রছাত্রীরা হয়তো বাসায় বসেই পড়াশোনা করতে পারবে। তাদের শিক্ষা কারিকুলাম হয়তো শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্দিষ্ট করে দিবে। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাই জড়িত নয়, এখানে জড়িত রয়েছে অনেকগুলো পরিবারের বাঁচা মরার লড়াই। স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষিকা, অন্যান্য স্টাফদের জীবিকা নির্বাহ হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেই। ১/২ মাস মাস হলে কষ্ট করে ম্যানেজ করা যেতো, কিন্তু ৭/৮ মাসের ধাক্কা স্বল্প আয়ের শিক্ষকদের পক্ষে সামাল দেয়া কি সম্ভব? সরকার নিবন্ধিত স্কুল কলেজগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও যথাসময়ে তারা বেতন-ভাতা পাবেন। কিন্তু অনিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে হাজার হাজার কওমি মাদ্রাসা, হেফজখানা এবং ব্যক্তি পর্যায়ের স্কুল , কিন্ডারগার্ডেন এগুলোর সাথে যারা জড়িত তাদের বেতন কে পরিশোধ করবে? এসব প্রতিষ্ঠান এর আয়ের উৎস হল শিক্ষার্থীদের বেতন, ফি এবং ডোনারদের প্রদত্ত অনুদান। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের বেতন বন্ধ । এই অবস্থায় প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে জড়িত লক্ষ লক্ষ মানুষের অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। একদিকে নিজেদের বেতনের উৎস বন্ধ, অপরদিকে ভাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে গিয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখছেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালকরা। সরকার প্রণোদনা ঘোষণা দিয়ে সেই টাকা যদি শুধুমাত্র পুঁজিপতিদের বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের পিছনে ব্যয় করে, তাহলে মানুষ গড়ার কারিগর এসব শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ কি হবে? আর শিক্ষকরা যদি নিঃস্ব হয়ে যান, স্বল্পপুজির এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎই বা কী হবে? সম্মানি এসব মানুষ না পারবেন কারো কাছে হাত পাততে, না পারবেন খেয়ে পরে বাঁচতে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই ভাবতে হবে। সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শিক্ষার সাথে জড়িত এসব মানুষ গড়ার কারিগরদের খেয়ে-পরে বাঁচার জন্য বিনাশর্তে অনুদানের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের বাসা ভাড়া মওকুফের ব্যবস্থা করতে হবে। ভবিষ্যতে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য বিশেষ প্রণোদনা ঘোষণা করতে হবে। শুধু নিম্নবিত্ত এবং উচ্চবিত্তের কথা ভাবলে চলবে না, মাঝামাঝি অবস্থানে থাকা এসব বিপদে পড়া মানুষদেরও রক্ষা করার কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকেই।
    Total Reply(0) Reply
  • সারা বাংলাদেশে আরও কত শিক্ষক যে মানবেতর জীবনযাপন করছে তার শেষ নেই। মানুষ গড়ার কারিগররা আজ জাতির কাছে অবহেলিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা কর।
    Total Reply(0) Reply
  • আরিফুর রহমান সুমন ১৫ জুন, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 0
    আমি বাংলাদেশ স্কলার্স চিলড্রে এসোসিয়েসনের সভাপতি হিসেবে বলতেচাই আর কত শিক্ষকের অর্ধাহার অনাহার মনবেতর জীবনজাপন দেখলে সরকার খুশি হবেন। এখন শুধু বাকি আছে শিক্ষকদের আত্মহত‍্যা করা। কত অসহাত‍্যের কথা আমরা শিক্ষক নেতারা বলে আসছি কিন্তু কোন কর্নপাত নেই। আশাকরি আমাদেরকে আল্লাহর ইচ্ছায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মেরে ফেলবেন না। আমরা মানু গড়ার কারিগর। আমরা বাচলে দেশের শিক্ষাসহ সক কিছু বাচবে। তাই আমাদের বাচান।
    Total Reply(0) Reply
  • Ersad ১৫ জুন, ২০২০, ১১:৩৬ এএম says : 0
    ভাই আমার আল্লার কাছে কান্না করা ছাড়া আর কিছু নেই !
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Abul kalam azad ১৫ জুন, ২০২০, ২:২৩ পিএম says : 0
    প্রাইভেট মাদরাসায় জব করতাম। এমনিতেই জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বেতন দিতে পারেনি, বলেছিলো মার্চ মাসের শেষে দিবে এর মাঝেই আসলো আবার করোনা। বুঝতেই পারছেন কি অবস্থায় আছি।
    Total Reply(0) Reply
  • mahi ১৫ জুন, ২০২০, ৩:২৫ পিএম says : 0
    There are a lot of professions in Bangladesh. An actor or a player earns much more than a teacher's whole life income. Teachers should stop general teaching. They should create players, dancers or gymnastics. Players are very rich . so their teachers or coach are also rich. You can earn more than 50 thousand per day working in a good company as marketing officer.A tea staller earns 1500-2000 tk per day. A vegetable seller in footpath earns 1000-2000 per day. So why did you take teaching as profession. When people become teachers, they know they will remain in hunger. All the teachers in Bangladesh should die from hunger. Seeing this scenerio,nobody will become teachers. Then it will be good. Actually we don't need any teachers. We need actors, players, and singers. Teaching will be done free by philanthropist people. All professional teachers should die.
    Total Reply(0) Reply
  • Rumasaha ১৫ জুন, ২০২০, ৫:২০ পিএম says : 0
    Besorkari College teacherder to r o karap obostha
    Total Reply(0) Reply
  • এক দেশে দুই নীতি চলতেপারে না। সরকারীওবেসরকারী সবাই শিক্ষক। সিলেবাস সবারএকই। তাহলে-------?
    Total Reply(0) Reply
  • আমির হোছাইন ১৫ জুন, ২০২০, ১১:০৬ পিএম says : 0
    আমি ও একমত
    Total Reply(0) Reply
  • আমির হোছাইন ১৫ জুন, ২০২০, ১১:০৭ পিএম says : 0
    খুব কষ্টে আছি
    Total Reply(0) Reply
  • আমির হোছাইন ১৫ জুন, ২০২০, ১১:০৭ পিএম says : 0
    খুব কষ্টে আছি
    Total Reply(0) Reply
  • Sushanto Moy Sharma ১৬ জুন, ২০২০, ১২:৪৩ পিএম says : 0
    DURING STUDENT LIFE HEART AND SOUL WORK HARD FOR AWAMILEGUE.I AM A GRADUATED NON MPO TEÁCHER HAVE BEEN TEACHING FOR TWELVE YEARS WITH A HIGH SCHOOL..CORONA VIRUS MAKES SITUUATION UNFORTUNATE.PLEASE PROVIDE HELP FOR US.WE CAN NOT ASK RELIEF GOODS.PLEASE AS SOON AS PROVIDE PRONODHONA IN OUR MOBILE NO.
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ মোসফিকুন নবী ১৬ জুন, ২০২০, ৫:০৫ পিএম says : 0
    আমরা স্কুল ও কলেজের টিচাররা সত্যি অনেক কষ্টের জীবন কাটাচ্ছি।।
    Total Reply(0) Reply
  • সাজেদুল ইসলাম ১৯ জুন, ২০২০, ১১:৫৯ এএম says : 0
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আমাদের মত যারা শিক্ষক আছেন তাদের পক্ষ থেকে আকুল আবেদন, এই কয়েক মাস যাবত আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।আমাদের বাঁচার তাগিদে আপনার কাছে সাহায্যদানের আবেদন করছি।আমাদের এই মহামারীকালীন সময়ে রক্ষা করুন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ