পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতে ৩০ হাজার ৭৩৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ভর্তুকির দাবি করেছেন প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, খনিজ ও জ্বালানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ থেকে অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বাজেটে বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে ২৭ হাজার ৫৯৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। পাশাপশি জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ বিভাগের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে ৩ হাজার ১৩৮ কোটি ৬৫ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অর্থ রাখা হয়েছে বিতরণ, সঞ্চালন এবং কারিগরি কার্যসম্পাদনে। এছাড়া বেশকিছু মেগা প্রকল্পেও বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এছাড়া জ্বালানি বিভাগে আমরা যে খরচ করছি তার অধিকাংশ হচ্ছে গ্যাস প্রজেক্ট এবং সঞ্চালন প্রজেক্ট। এবার বাজেটে বরাদ্দ বাড়ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চলতি সংশোধিত বাজেটে যে পরিমাণ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল আগামী বছরেও সে পরিমাণই বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
নসরুল হামিদ বলেন, চট্টগ্রামে প্রায়ই বিদ্যুতের সমস্যা হয়। আমরা ওই জোনে বিদ্যুতের সিস্টেম আপডেট করবো। এ জন্য বাজেটে বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামকে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করা হবে। সিলেট জেলায়ও বিদ্যুতের ব্যাপক উন্নয়ন করা হবে।
গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাসের দুর্নীতি কমাতে কোনো পদক্ষেপ থাকছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দুর্নীতি কমাতে তিতাসের কার্যক্রম অটোমেশন করা হচ্ছে। এছাড়া পুরানো লাইন সংস্কার ও প্রি-পেইড মিটার বসানোর কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে এসব কাজ সম্পন্ন হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল এলেও অন্তত জুন পর্যন্ত তা পরিশোধে কিছু সুবিধা পেতেন গ্রাহকরা। বিলম্ব মাশুল কিংবা নিয়মিত বিল না দিলেও চলতো। তবে জুনের পরে আর থাকছে না সে সুযোগ। জুনের পর বিল না দিলে কাটা যাবে লাইন।
উন্নয়ন বাজেটের টাকা আগামী অর্থবছরে মূলত খরচ হবে সঞ্চালন ব্যবস্থা ঠিক করতে। কিন্তু সক্ষমতা থাকার পরও এই খরচ কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পেতে এর বিকল্প নেই। বিদেশি কোম্পানির চেয়ে অর্ধেক টাকায় গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাপেক্স। যদিও অনেক সময়ই নিজেদের আবিষ্কৃত গ্যাস উত্তোলনের অনুমতি পায় না প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাপেক্সের জনবল কাঠামো আরও শক্তিশালী করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।