পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভার্চুয়াল আদালতে মামলা কার্যতালিকায় আসা না আসার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর, তথ্যবিহীন স্ট্যাটাস এবং সমালোচনার বিষয়ে আইনজীবীদের সতর্ক করলেন হাইকোর্ট।
গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সুপ্রিম বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট এএম আমিন উদ্দিন এবং সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজলের উপস্থিতিতে এ সতর্ক বার্তা দেন। সেই সঙ্গে দুটি নির্দেশনাও প্রদান করেন।
এগুলো হচ্ছে, (১) মামলা ফাইলিংয়ের সময় লিখিত আন্ডারটেকিং এবং স্বাক্ষর অবশ্যই দিতে হবে। সঙ্গে ইমেইল ও বারের (সমিতির) সদস্য নম্বর উল্লেখ করতে হবে। কারণ, অনেক আবেদনে এসব তথ্য না থাকায় মামলা দৈনন্দিন কার্যতালিকায় আসছে না। (২) ভার্চুয়াল কোর্টে মামলা কার্যতালিকায় আসা বা না আসা নিয়ে ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর ও তথ্যবিহীন স্ট্যাটাস এবং মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক থাকতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ২৬ এপ্রিল করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি এবং দেশজুড়ে সাধারণ ছুটি থাকায় আদালত ব্যবস্থা বন্ধ রেখে ভার্চুয়াল কোর্ট চালুর উদ্যোগ নেয় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধান বিচারপতি মামলা শুনানির জন্য বেশ কয়েকটি বেঞ্চ গঠন করে দেন। ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে এখন মামলার শুনানি চলছে। তবে দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে নতুন সংযুক্ত হওয়া এই প্রযুক্তি সুবিধা সম্পর্কে কারোরই তেমন ধারণা এবং অভিজ্ঞতা না থাকায় আইনজীবীদের একটি অংশ ভার্চুয়াল কার্যক্রমের নানা দুর্ভোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজ নিজ মতামত ব্যক্ত করছেন। প্রযুক্তি সুবিধায় অনভ্যস্থ অনেক আইনজীবী ভার্চুয়াল আদালত বন্ধ করে নিয়মিত আদালত চালুর পক্ষেও মত দিচ্ছেন। এ নিয়ে বিভক্ত আইনজীবীদের একটি অংশ মিটিং-মিছিলও করেছেন। এ প্রেক্ষাপটে হাইকোর্ট উপরোক্ত নির্দেশনা দিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।