পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের বহন করতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী প্লেন নেয়া হয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি চার্টার্ড ফ্লাইট নিয়েছে জাতিসংঘ সদরদপ্তর। ওই ফ্লাইটে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে নিযুক্ত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের মিনুসকা মিশনে যোগ দেবেন। শুক্রবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অমূল্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী পরিবহনে দেশটির নিজস্ব প্লেন চার্টার্ড ফ্লাইটে নিয়েছে জাতিসংঘ। এটি একটি মাইলফলক। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জাতিসংঘ সদরদপ্তরের সঙ্গে এ ফ্লাইট সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর, সার্বিক সমন্বয় ও নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চার্টার্ড ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ১৭৯ জন শান্তিরক্ষীকে নিয়ে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাজধানীর উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এতে আরো বলা হয়েছে, এই কন্টিনজেন্টের মধ্যে রয়েছে আর্মড ইউটিলিটি হেলিকপ্টার ইউনিটের ১২৫ জন সদস্য, কুইক রিঅ্যাকশন ফোর্স কোম্পানির অগ্রবর্তী দলের ২০ জন সদস্য এবং কোভিড-১৯ এর কারণে আটকে পড়া মিনুসকা মিশনের ৩৪ জন শান্তিরক্ষী। ফ্লাইটটি ২৯ মে সকালের মধ্য ব্গাুইতে পৌঁছানোর কথা। বর্তমানে ছয় হাজার ৫৪৩ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বিশ্বের নয়টি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত রয়েছেন। এরমধ্যে এক হাজার ৬১ জন মিনুসকা মিশনে দায়িত্ব পালন করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।