পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিজের প্রতিষ্ঠানে উদ্ভাবিত কিটে করোনাভাইরাস সনাক্ত হয় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর। এবার তিনি ঘোষণা দিলেন ‘যা হবার হবে, আমি করোনা সনাক্ত শুরু করে দিব’। ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম যে, মঙ্গলবার থেকে করোনা শনাক্ত কার্যক্রম শুরু করব। তখন ওধুষ প্রশাসন থেকে আমাদের অনুরোধ করেছিল যে, এটা যেন বন্ধ রাখি। ওষুধ প্রশাসন কেন এই অনুরোধ করেছিল, তা জানি না। আমরা আরও তিন-চার দিন অপেক্ষা করব। তারপর আমরা আরম্ভ করে দেব, যা ইচ্ছা করে, করুক।’
আজ বুধবার দেশের এক অনলাইন গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গত বছর যখন ডেঙ্গু হয়েছিল, ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট অনুমোদন দিতে তাদের (ওষুধ প্রশাসনের) একদিন সময় লেগেছিল। আর রেমডেসিভির অনুমোদন দিতে ৭ দিন লেগেছে। রেমডেসিভির ইনজেকশন। ভালোমতো না হলে মানুষের শরীরে ইনজেকশন দেয়া অনেক বেশি বিপজ্জনক। অথচ সেটার দ্রুত অনুমোদন হয়ে গেছে। অপরপক্ষে আমাদেরটা তিন মাস লাগিয়ে দিয়েছে। এখনও এর অনুমোদন হয় নাই।
তিনি বলেন, বিএসএমএমইউ (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) ইতোমধ্যে আমাদের দেয়া ৩০০ কিটের পরীক্ষা করে ফেলেছে। তারা ইচ্ছা করলে দিতে পারে। এই ৩০০ কিটের ভিত্তিতে আমাদের অনুমোদন না দেয়াটা অনৈতিক কাজ। তারা (বিএসএমএমইউ) কবে নাগাদ রিপোর্ট দিতে পারে, সেটা আমরা কিছুই জানি না। বিএসএমএমইউকে ওষুধ প্রশাসন অনুরোধ করলে ৭ দিনের মধ্যে রিপোর্টটা দাও, তাহলেই এটা হতো। তারপরও তারা কতটা অনৈতিক, অর্বাচীন কাজ করছে, সেটা প্রমাণের জন্যই আমরা অপেক্ষা করছি। তবে তিন-চার দিনের বেশি অপেক্ষা করব না।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।