পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোমর পানির ভেতর দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন খুলনার কয়রার মানুষ। ঘূর্ণিঝড় ‘আমফান’-এ মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে কয়রা উপজেলার। এতে উপজেলার ২১ জায়গায় ৪০ কিলোমিটারের অধিক বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনও বাঁধ নির্মাণে কাজ করছেন উপজেলার হাজারো মানুষ। শুধু তাই নয়, বন্যার পানিতে দাঁড়িয়েই ঈদের নামাজও আদায় করেন তারা। বিষয়টি নিয়ে স্যোশাল মিডিয়ার নানা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন নেটিজেনরা।
এ বিষয়ে আমিনুল ইসলাম তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘ইয়া আল্লাহ এই সমস্ত অসহায় মানুষদের কান্না আর চোখের পানির বিনিময়ে বাংলার জমিন থেকে যাবতীয় বাংলা মুসিবত উঠিয়ে নাও।’
‘ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকবে ঈদুল ফিতর ২০২০।’ - এসএম শাহিন আলমের মন্তব্য।
ক্ষোভ প্রকাশ করে এমডি কাসেম লিখেন, ‘এই বেড়িবাঁধের সমস্যা আজকের না, এই কয়েক বছর আগের, পানি উন্নায়ন বোর্ড এতো বছর আশা দিয়ে এসেছে কিছু করে নাই, দূর্যোগ আসলে তাদের মুখ খুলে। তারপর ঘুমিয়ে যায়, উন্নায়নের জোয়ারের পানির ঠেলায় বাঁধ ভেঙ্গে গেছে।’
মো. মঞ্জুর উল ইসলাম লিখেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, এই সেজদাগুলা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি পছন্দনীয় হয়েছে। আল্লাহ সবার উপর রহম করুন।’
জাহিদুর রহমান লিখেন, ‘কোমর পানির ভেতর দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায়ে ইসলামি শরীয়তের বিধান আমার জানা নেই। কিন্তু নামাজ আদায়ে তাদের এই ত্যাগ ও প্রচেষ্টা আমার খুব ভালো লেগেছে। তাদের সকলে প্রতি রইলো অনেক দোয়া, ভালোবাসা ও সম্মান।’
এমডি জাবের লিখেন, ‘হে আল্লাহ তুমি সকলের এবাদত কবুল করে নেও, আমিন।’
‘আল্লাহ্ তুমি কয়রাবাসী জনগণের উপর রহম করো।’ - নজরুল ইসলাম কামরুলের প্রার্থনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।