পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশবাসী ও প্রবাসীদের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন করোনায় অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, একদিন আমরা কেউ বেঁচে থাকবো না। তবে একে অপরের পাশে দাঁড়াবার আল্লাহ এবার সুযোগ করে দিয়েছেন। যারা অবস্থাপন্ন তারা একে অপরের সহায়তার জন্য এগিয়ে আসেন। এ সুযোগ সবসময় পাবেন না। এ দুর্দিনে সাহায্য করলে আল্লাহও আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন। ঈদে সুন্দর দিন বয়ে নিয়ে আসার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
সোমবার (২৫ মে) এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ শুভেচ্ছা জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের ঈদ সবসময় আনন্দের। আমরা একে অপরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবো, মোলাকাত করবো, আলিঙ্গন করবো এটাই সারাজীবন জেনে এসেছি। কিন্তু এ বছরের ঈদটি অনেক কঠিন, আমি জীবনে এ ধরনের ঈদ উদযাপন করবো কোনোদিন চিন্তাও করিনি।
এসময় তিনি করোনার কারণে স্বাস্থ্য বিভাগের দেয়া নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানান। তারা বলেছে, দূরে দূরে থেকে নামাজ পড়তে, একে অপরের সঙ্গে আলিঙ্গন করতে পারবেন না। একটি নতুন আঙ্গিকে এবার ঈদ হচ্ছে। দেশবাসীকে বলবো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে ঈদ উদযাপন করবো।
তিনি বলেন, ঈদে আমার প্রত্যাশা করোনাভাইরাসের অভিশাপ আমাদের দেশ থেকে দূর হয়ে যাক। আমরা করোনামুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। আগামীতে আমাদের অর্থনীতিতে বড় একটি ধাক্কা আসবে। প্রধানমন্ত্রী এজন্য বিভিন্ন উদ্যোগও নিয়েছেন। এসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
ড. মোমেন বলেন, লকডাউনের ফলে বহুলোকের কষ্ট হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেড় কোটি লোককে বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। আমি আনন্দিত এ রিলিফ বণ্টন মোটামুটিভাবে সুষ্ঠু হয়েছে। সে কারণে আমার দলের লোক, সরকারি কর্মচারী যারা এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের এ সফল কাজের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।