পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্প-বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম (৬২)। শুক্রবার রাত ১০টা ৫০ মিনিটে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউ’তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মোরশেদুল আলম এস আলম গ্রুপের পরিচালক ছাড়াও বেসরকারি এনআরবি গেøাবাল ব্যাংকেরও পরিচালক ছিলেন।
তাছাড়া এস আলম গ্রুপের পরিবারের আরও ৫ জন সদস্যের করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। তারা বর্তমানে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন আছেন।
মোরশেদুল আলমের মৃত্যুর বিষয়টি চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসাল্টটেন্ট ডা. আব্দুর রব মাসুম নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার জেনারেল হাসপাতালে মোরশেদুল আলমকে ভর্তি করানো হয়।
তিনি একজন হৃদরোগী। হার্টে তার রিং পরানো ছিল। ভর্তি হওয়ার পর থেকেই তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এরমধ্যে শুক্রবার রাত ১০টা ৫০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
প্রসঙ্গত এরআগে গত ১৭ মে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের ৫ ভাইসহ তার পরিবারের মোট ৬ সদস্যের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তার মধ্যে মোরশেদুল আলমও ছিলেন।
করোনায় আক্রান্ত এস আলম পরিবারের অন্য সদস্যরা হলেন এস আলম গ্রুপের পরিচালক রাশেদুল আলম (৬০), এস আলম গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ লাবু (৫৩), ইউনিয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এস আলম গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল আলম, এস আলম গ্রুপের পরিচালক ওসমান গণি (৪৫) এবং একই পরিবারের ৩৬ বছর বয়সী এক মহিলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।