পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোনাগাজী উপজেলায় খাদ্য-বান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা মূল্যের চাল ৩০ কেজির স্থলে ২৫ কেজি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার চরছান্দিয়া ইউনিয়নের খাদ্য-বান্ধব কর্মসূচি চালের ডিলার মো. সেন্টুর বিরুদ্ধে । ফলে এলাকার হতদরিদ্র মানুষের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সেন্টু সোনাগাজী উপজেলা যুবলীগের সদস্য। স্থানীয়দের অভিযোগ যুবলীগ নেতা হওয়ায় প্রভাব খাটিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সহযোগিতায় সে দীর্ঘদিন ধরে হতদরিদ্রদের চাল কম দিয়ে সেগুলো আত্মসাৎ করেছে।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার চরছান্দিয়া ইউনিয়নের ওলামিবাজারে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় হতদরিদ্রদের মাঝে ১০ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল বিক্রয় করা হয়। এ কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের জনপ্রতি ৩০ কেজি করে চাল দেয়ার কথা থাকলেও ওজনে কারচুপি করে ২৫,২৬,২৭ কেজি করে চাল দেয়ার অভিযোগে হতদরিদ্ররা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। ওই সময় চাল বিতরণের দায়িত্বে থাকা ট্যাগ কর্মকর্তা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুল আমিন উপস্থিত ছিলেন না। পরে অনিয়মের খবর পেয়ে ট্যাগ কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো: নুরুল আমিন ঘটনাস্থলে গিয়ে চাল কমের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ৮ থেকে ১০ কার্ডধারীর চাল পরিমাপ করে ৫ থেকে ৪ কেজি করে চাল কম পান।
চালের ডিলার সেন্টু বলেন, খাদ্যগুদাম থেকে সেলাই করা ৩০ কেজি ওজনের বস্তা আমাকে দেওয়া হয়েছে। আমি সেই বস্তা সুবিধাভোগীদের দিয়ে থাকি। ওজনে কম হয়ে থাকলে তারজন্য খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ দায়ী। কোন অনিয়মনের সাথে জড়িত নেই বলে জানান তিনি।
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমরা ডিলারকে প্রত্যেকটি ৩০ কেজি ওজনের বস্তা পরিমাপ করে বুঝিয়ে দিয়েছি। সে প্রতি বস্তা ৩০ কেজি চাল বুঝে পেয়ে স্বাক্ষর করে নিয়ে গেছে। বিতরণের সময় ওজনে চাল কম হয়ে থাকলে পুরো দায় ডিলারের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।