পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি হাসপাতালে নন-কভিড রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে আবারো কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নির্দেশনায় সব সরকারি হাসপাতালে কভিড-১৯ সন্দেহে আগত রোগীদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। এসব নির্দেশনার বাত্যয় ঘটলে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও নির্দেশনায় হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কভিড-১৯ সংক্রমণের পর থেকে সরকারি হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এছাড়া, দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ডায়ালাইসিসসহ, হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং অন্যান্য জটিল রোগের চিকিৎসা গ্রহণকারীরা সংশ্লিষ্ট সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন। এসব রোগীর চিকিৎসা অব্যাহত রাখার বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে একাধিকবার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
সরকারি হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা দেয়ার জন্য তিন দফা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, সব সরকারি হাসপাতালে কভিড-১৯ সন্দেহে আগত রোগীদের চিকিৎসার জন্য পৃথক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসা সুবিধা থাকা সত্ত্বেও জরুরি চিকিৎসার জন্য আগত কোনো রোগীকে কোনভাবেই ফেরত দেয়া যাবে না। রেফার করতে হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কভিড হাসপাতালের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে রোগীর চিকিৎসার বিষয়টি সুনিশ্চিত করে রেফার করতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে যেসব রোগী কিডনি ডায়ালাইসিস করছেন অথবা কভিড হাসপাতাল থেকে ডায়ালাইসিসের জন্য স্থানান্তর করা হয়েছে এবং হৃদরোগ ও ক্যান্সারসহ অন্যান্য জটিল রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করছেন তারা কোভিড আক্রান্ত না হয়ে থাকলে তাদের চিকিৎসা অব্যাহত রাখতে হবে। এসব নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটলে বা কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থ নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।