পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সার্ভার আপগ্রেট করে বিশ্বমানের করা হয়েছে। এর ফলে সার্ভারে আর কোন সমস্যা থাকবে না বলে জানিয়েছেন এনআইডি মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। করোনাভাইরাসের ছুটির মধ্যে এটি আপগ্রেট করা হয়। তবে এখনো সাধারণ মানুষের হয়রানী দুর করতে পারেনি।
সোমবার অনলাইনে এক সংবাদ সম্মলনে তিনি এ তথ্য জানান। মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেন, ২০০৯-১০ সালের সার্ভারটি আমরা এই সময়ে আপগ্রেড করতে পেরেছি। আশা করি এখন থেকে ভালো সার্ভিস দিতে পারব। অনলাইনে এনআইডি সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন, এটার জন্য একটু সময় লাগবে। তবে আবেদনের ভিত্তিতে সেটা সমাধান হলো কিনা, তা জানিয়ে দেয়া হবে। অনেক আবেদন পেন্ডিং ছিল, যারা অধিকতর তথ্য, প্রমাণ সরবরাহ করেছেন, তাদের আবেদনের কাজ করা হচ্ছে। এছাড়া অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্যও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করে আবেদন করতে পারবেন। আমরা সেবাটা দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই।
জানা গেছে,দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভার ডাউন হয়ে যেত। তখন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সেবা কার্যক্রমও বন্ধ রাখতে হত। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হত সেবা গ্রহীতাদের। নাগরিকের তথ্য ভান্ডারের ভিত্তিতে সরকারি- বেসরকারি শতাধিক প্রতিষ্ঠানের সেবা প্রদানও বিঘিœনত হত। জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংক্রান্ত যেকোনো সেবা নিতে গেলে আইনে নির্ধারিত ফি দিতে হয় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি)। এই ফি নেওয়া হয় স্মার্টকার্ডের জন্য। অথচ এর বিপরীতে সংস্থাটি সেবাগ্রহীতারা প্রতিনিয়ত হয়রানীর শিকার হচ্ছে।
দেশে বর্তমানে ১১ কোটির মতো নাগরিকের তথ্য রয়েছে ইসির ভান্ডারে। যাদের মধ্যে নয় কোটি ভোটারকে স্মার্টকার্ড দেওয়ার লক্ষ্যে ২০১১ সালে প্রকল্প হাতে নেয় নির্বাচন কমিশন। সেই নয় কোটি ভোটারের স্মার্টকার্ডই এখনও প্রস্তুত এবং সরবরাহ করা শেষ হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।