পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সারাদেশে নারী ও শিশুদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে সাধারণ ছুটির পর সীমিত পরিসরে অফিসের প্রথম কার্যদিবসে মন্ত্রণালয়ের এক জরুরী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার, অতিরিক্ত সচিব ফরিদা পারভীন ও দপ্তর-সংস্থার প্রধানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ভিজিডি কার্যক্রমের আওতায় ১০ লাখ ৪০ হাজার দুস্থ- অসহায় নারীকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করছে। শহর অঞ্চলে ২ লাখ ৭৫ হাজার কর্মজীবী দরিদ্র মাকে ল্যাকটেটিং মা ভাতা ও পল্লী অঞ্চলের ৭ লাখ ৭০ হাজার দরিদ্র মাকে মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান করছে। এছাড়াও সমাজের দুস্থ নারী ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণের পরিস্থিতিতে সামাজিক নিরাপত্তামূলক এসব কার্যক্রমের সুবিধাভোগীর সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি করা এবং নারী ও শিশুর উন্নয়নে চলমান সকল প্রকল্পের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব অনেক বেশী। নারী ও শিশুসহ সমাজের অসহায় মানুষের সরকারের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ও স্বামী পরিত্যক্ত ভাতাসহ বিভিন্ন ভাতার মাধ্যমে সরকার এক কোটি মানুষকে বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করছে। একজন মানুষ ও যেন অনাহারে অধর্হারে না থাকে সরকার সে লক্ষে কাজ করছে।
সভায় মন্ত্রণালয় এবং দপ্তর / সংস্থার সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাদের দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য দপ্তর/সংস্থার সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর ১ দিনের মূল বেতনের সমপরিমান টাকা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়াও চলমান প্রকল্পগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখা ও মন্ত্রণালয় এবং দপ্তর/সংস্থার কর্মকর্তা/কর্মচারীরা সার্বক্ষনিক কর্মস্থলে অবস্থান এবং জরুরী প্রয়োজনে অফিসে উপস্থিত হয়ে দাপ্তরিক কার্যাদি সম্পাদন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।