পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, সাধারণ ছুটির কারণে কাজ পাচ্ছে না বলে তারা আজ ভুক্তভোগী। আমরা সাধারণ জনগণের পাশে আছি, তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, তারা যেন অভুক্ত না থাকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল্লাহর রহমতে আমাদের কোনো অভাব নেই। খাদ্যও যথেষ্ট পরিমাণে মজুদ আছে। আমি চাই না, আমার দেশের মানুষ খাবার বা অর্থের জন্য কষ্ট পাক। এই সময়ে নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচিতে যেন কোনো ধরনের দুর্নীতি বা অনিয়ম না হয়, সেদিকে কড়া নজর রাখতে হবে। কোনো দুর্নীতি-অনিয়ম হলে কাউকে ছাড় দেবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
এছাড়া নববর্ষ উদযাপনের সকল অনুষ্ঠান বন্ধ, সাধারণ ছুটি ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি (শুক্র, শনিসহ ১১ এপ্রিল) ও গুজবের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি করোনাভাইরাসের মধ্যে ডেঙ্গু যেন না ছড়ায় সে জন্য মেয়রদের প্রতি মশক নিধনের ব্যবস্থা নিতে বলেছেন এবং সাধারণ ছুটির এ সময়ে শিক্ষার্থীদের নিজ বাসায় পড়াশোনা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
গতকাল গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যুক্ত হয়ে এসব নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দেশব্যাপী চলমান কার্যক্রম সমন্বয়ের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী এই ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে সংযুক্ত হন। এ ভিডিও কনফারেন্সে সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং সচিবরা ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন। এছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, আটটি বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় ও ৬৪টি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা এ ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন। ভিডিও কনফারেন্স সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সাধারণ ছুটি চলছে। এই ছুটিতে শ্রমজীবী ও দিনমজুরসহ নিম্ন আয়ের মানুষ যারা, তাদের জন্য সমস্যা বেশি। তাই তাদের মধ্যে সহায়তা বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে। ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত তালিকা করে তাদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে। কিন্তু সেখানে কোনো ধরনের দুর্নীতি-অনিয়ম হলে এতটুকু ছাড় দেয়া যাবে না। কারণ মানুষের দুঃসময়ের সুযোগ নিয়ে কেউ অর্থশালী সম্পদশালী হয়ে যাবেন, সেটা কিন্তু আমরা কখনো বরদাশত করব না। সে বিষয়টি নিয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। আমি আগেই সাবধান করেছি, এ ধরনের কোনো অভিযোগ যদি পাই, আমি কিন্তু কাউকে ছাড়ব না। এ ব্যাপারে সবাই সজাগ থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ডিসিদের বলব, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কাজ যেগুলো আছে, যথাযথভাবে করতে হবে। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, যেন তারা অভুক্ত না থাকে। একই সঙ্গে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও সচেতন করার কাজটিও করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রয়োজনে আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদের কাছে অর্থ পৌঁছে দেবো। আল্লাহর রহমতে আমাদের কোনো অভাব নেই। আমাদের খাদ্যও যথেষ্ট পরিমাণে মজুদ আছে। তাই আমরা তাদের অর্থ দেবো, তাদের কাছে খাদ্যদ্রব্য পৌঁছে দেবো। কারণ আমি চাই না, আমার দেশের মানুষ যেন খাবার বা অর্থের জন্য কষ্ট পায়।
সাধারণ ছুটির এই সময়ে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের যারা একটু বিত্তশালী আছেন, তাদের যেমন দায়িত্ব পালন করতে হবে, একইভাবে প্রশাসনকেও দায়িত্ব নিতে হবে। পাশাপাশি আমাদের নির্বাচিত প্রতিনিধি যারা আছেন, তাদেরও দায়িত্ব নিতে হবে।
নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন, এ বছরের নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে। নববর্ষের অনুষ্ঠান আমরাই শুরু করেছিলাম। কিন্তু তাও আমাদের বন্ধ রাখতে হচ্ছে। মানুষের কল্যাণেই এ অনুষ্ঠান না করার অনুরোধ আপনাদের।
ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের একপর্যায়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল ইসলাম ছুটি ও পয়লা বৈশাখের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা চান। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়াতে হবে। তবে এটা সীমিত আকারে থাকবে। কিছু কিছু মানুষের জন্য চলাচলের সুযোগ করে দিতে হবে। একেবারে সব বন্ধ না। মানুষকে একেবারে আটকানো না। তবে যানবাহন চলাচল সীমিত রাখতে হবে। অন্তত ১৪ দিন পার হয়ে যাক।
এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস বলেন, ৪ এপ্রিল পর্যন্ত তো ছুটি আছে, এখনো পাঁচ দিন সময় আছে, ক্যালেন্ডার দেখে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা যদি খুলতে চাই, যেকোনো সময় খুলে দিতে পারব। এখন থেকে যদি না বলি, মানুষ প্রস্তুতি নিতে পারবে না। স্রোতের মতো মানুষ চলে আসবে। তারপর আবার কী পরিস্থিতি হয় বলতে পারি না। তারপরও সব আটকাব না। কিছু কিছু জায়গা খুলে দেবো। যেগুলো খুব জরুরি প্রয়োজন, সেগুলো চালু থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিল্পকারখানা যেগুলো খুব প্রয়োজন, সেগুলো চালু রাখতে পারে। তবে যোগাযোগটা একটু আটকে রাখতে হবে। পরিবহন শ্রমিক, দিনমজুরদের ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিতে হবে। এ জন্য জেলা প্রশাসকদের কাছে আরেকটি বরাদ্দ পৌঁছে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বলা হলেও কার্যত ছুটির মেয়াদ ১১ এপ্রিল পর্যন্ত হচ্ছে। কারণ ৯ এপ্রিল পবিত্র শবে বরাত। এর পরের দুইদিন শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি।
‘সচেতন হয়েছি বলেই আমাদের অবস্থা খুব খারাপ নয়’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ে আমরা সচেতন হয়েছি বলেই তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও আমাদের অবস্থা খুব খারাপ নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সব নির্দেশনা আমরা অনুসরণ করছি। সে কারণে মুজিববর্ষের উদ্বোধন অনুষ্ঠান, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানসহ সব অনুষ্ঠানে জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়। যেন সবাই নিরাপদে থাকেন। অনেক উন্নত দেশকেও দেখছি, সংক্রমিত হচ্ছে; দুর্ভোগ বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ছোট দেশ, বিশাল জনসংখ্যা। আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পেরেছি। সবাই যার যার জায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করেছে বলেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি।
অর্থনৈতিক মন্দা ঠেকাতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে
করোনা-পরবর্তী বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক গতিশীলতা ধরে রাখতে এখন থেকেই পরিকল্পনা নিতে হবে। চাষাবাদের উপযোগী কোনো জমি যেন পতিত না থাকে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। মন্দা থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য চাষাবাদের পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থাও চালু রাখতে হবে।
কৃষিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেখানে সম্ভব, ফসল ফলান। খামার করুন। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য যা যা দরকার, এখন থেকে উদ্যোগ নিতে হবে। সামনে বৈশাখ, জৈষ্ঠ্য। ফল আসবে। এরপরও সব নিশ্চিত করতে হবে। সারসহ যা কিছু লাগে, তা যেন সরবরাহ করা হয়। উদ্যোগ নিলে বিশ্ব মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারব।
সেবাকারীরাই পিপিই পাচ্ছেন না, অন্যরা পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পিপিই (ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম) ঘরে বসে পরার জিনিস নয়। এটা কেবল যারা রোগী দেখবেন, রোগী অ্যাটেন্ড করবেন, তাদের পরতে হবে। যদি এভাবে র্যান্ডম ঘরে ঘরে সবাই পরতে থাকি। রোগীর সেবা যারা করবেন তারাই পিপিই পাচ্ছেন না, কিন্তু অনেকেই ঘরে-বাইরে এটা পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এর থেকে বিরত করা দরকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের রোগী, আইসিইউ, অপারেশন থিয়েটারে পরার মতো মানসম্মত পিপিই আমরা তৈরি করব। কথা বলেছি, ব্যবস্থা নিয়েছি। গার্মেন্টস মালিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাফন নিয়ে কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন। আসলে দাফনের কাপড় নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো বিষয় নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যদেরও সুরক্ষিত থাকার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
মশা সঙ্গীতচর্চা শুনতে চাই না
মশা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)-এর মেয়রকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কাল রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন দেখলাম মশারা সঙ্গীতচর্চা করছে। মশার গান শুনলাম। মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের এখন থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সবাইকে বলব মশার হাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর জন্য এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। চলমান করোনার সঙ্গে মশাবাহিত রোগ এসে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার সঙ্গে যদি মশা যোগ হয় বা ডেঙ্গু আসে, সেটা আমাদের জন্য আরো মারাত্মক হবে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে উদ্বেগ
করোনা পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে আমরা চিন্তিত। রোহিঙ্গা ক্যাম্প যেন ভালোভাবে সংরক্ষিত হয় সেটা দেখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি কোনোরকম কিছু হয়ে যায়, তাহলে খুবই ক্ষতি হবে। প্রধানমন্ত্রী এ সময় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বহিরাগত কারো প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপের নির্দেশনা দেন।
গুজব ছড়ালে সঙ্গে সঙ্গে আইনানুগ ব্যবস্থা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও গুজব ছড়ালে সঙ্গে সঙ্গে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন অ্যাপসে নানা ধরনের গুজব অনবরত ছড়ানো হয়ে থাকে। নানা ধরনের কথা অনেকে বলে থাকেন। দেশে নয় দেশের বাইরে থেকেও কেউ কেউ বলেন। যারা এগুলো বলবেন, যদি কেউ মিথ্যা অপপ্রচার করেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা সঙ্গে সঙ্গে নিতে হবে। গুজবে কেউ কান দেবেন না।
ঘরে বসে পড়াশোনা করতে হবে শিক্ষার্থীদের, প্রধানমন্ত্রী
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ও পাবলিক পরীক্ষাও স্থগিত। এ সময় ঘরে বসে পড়াশোনা করে মূল্যবান এই সময়টা কাজে লাগাতে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ঘরে বসে সবাইকে পড়াশোনা করতে হবে। ছাত্রছাত্রীদের কাছে এটা আমার অনুরোধ। পড়াশোনার মাধ্যমে নিজেকে এখন থেকে প্রস্তুত করো যখনই পরীক্ষা আসবে তখনই যেন পরীক্ষা দিতে পার। তিনি বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্কুলের ক্লাসগুলো আমরা করতে শুরু করেছি। টেলিভিশনে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যান্ত এই ক্লাসগুলো আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে দেখানো শুরু করেছি। ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে থেকে লেখাপড়া যেন ভুলে না যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।