পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাল্টে গেছে গ্রামের চিত্র। সন্ধ্যা হলেই এখন আর অন্ধকারে ডুবে থাকা নয়, ঝলকানি নেয় বিদ্যুতের আলো। সারাদেশে গ্রামের পর গ্রামে একই দৃশ্য। এ যেন সিনেমার দৃশ্য। ১১ বছরে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড গ্রাহক পর্যায়ে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছে ২ কোটি ৮৫ লাখ। গড়ে বছরে প্রায় ১৯ লাখ সংযোগ দেয়া হয়। এতে করে গ্রামাঞ্চলের ৯৪শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। ৪১০টি উপজেলায় ৭৪ হাজার ৩৬০টি গ্রামে এই সংযোগ দেয়ায় ৮৯শতাংশ এলাকায় শতভাগ বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ২৩৪টি উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। গ্রাম-উপজেলা গুলোর ৮০%-৯৫% বিদ্যুতায়িত হয়েছে। মুজিববর্ষেই নিশ্চিত হবে শতভাগ বিদ্যুতায়ন স্লোগান নিয়ে চলতি বছরের মধ্যে শতভাগ সম্পন্ন হবে। বর্তমানে সিস্টেম লস মাত্র ১০.৯১%, যা ২০০৮ সালে ছিল ১৮%। এ স্বল্প সময়ের মধ্যে সিস্টেম লস প্রায় ৭.০৯% হ্রাস পেয়েছে বলে বাপবিবো সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাপবিবো জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো, আনোয়ার হোসেন ইনকিলাববে বলেন,্ ১১ বছরে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড গ্রাহক পর্যায়ে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছে ২ কোটি ৮৫ লাখ। গড়ে বছরে প্রায় ১৯ লাখ সংযোগ দেয়া হয়। এতে করে গ্রামাঞ্চলের ৯৪% মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ২৩৪টি উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। গ্রাম-উপজেলা গুলোর ৮০%-৯৫% বিদ্যুতায়িত হয়েছে। মুজিববর্ষেই শতভাগ সম্পন্ন হবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্র্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত ৩০ বছরে এই বোর্ড ৭৪ লাখ গ্রাহককে সংযোগ প্রদান করে। বছরে গড় সংযোগ ২.৪৭ লাখ। ২০০৮ সালে বিদ্যুৎ সুবিধাভোগীর হার ছিল মাত্র ২৭শতাংশ এবং বিদ্যুৎ গ্রহণের সক্ষমতা ছিল মাত্র ২০০০ মেগাওয়াট। গ্রামাঞ্চলের মানুষ অধিকাংশ সময়ে লোডশেডের কবলে জর্জরিত ছিল। এ সরকারের সফল নির্দেশনা ও সার্বিক সহযোগিতায় বাপবিবো এর গ্রাহক ৭৪ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে আজ ২ কোটি ৮২ লক্ষে উন্নীত হয়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়নের চালিকাশক্তি। পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম দেশের পল্লী অঞ্চলের উন্নয়নে অনুঘটক হিসেবে ব্যাপক ভ‚মিকা পালন করে আসছে। বাপবিবো গ্রাম বাংলার টেকসই উন্নয়নের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ব্যাপক ভ‚মিকা পালন করছে। বিদ্যুতের কারণে বহুমুখী কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পল্লী এলাকায় নানা ধরনের কুটির শিল্প, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসায়িক কার্যক্রম, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা কার্যক্রম, মুরগি-গরুর খামার, মৎস চাষ, বরফ কল-হিমাগার, তাঁত শিল্প, চাল- তেল কল ইত্যাদি ব্যাপকভাবে স্থাপনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ফলে এ সকল খাতে ব্যাপক সংখ্যক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষত মহিলাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় নারীর ক্ষমতায়ন ও তাঁদের আর্থিক স্বচ্ছলতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সেচ সংযোগের মাধ্যমে কৃষি বিল্পবে সহায়তাঃ সেচের ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হওয়ায় কৃষি ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে এবং ফসল উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। প‚র্বে যে জমিতে ১টি মাত্র ফসল উৎপাদন হতো বর্তমানে সে একই জমিতে ২/৩টি ফসল উৎপাদিত হচ্ছে। তাছাড়া, ফসল উৎপাদনও বহুগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। ধান উৎপাদনে স্বয়ংসম্পুর্নতা অর্জনের ফলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে তা বিদেশেও রপ্তানী করা সম্ভব হচ্ছে। বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সম্পসারণের ফলে পোল্ট্রি এবং খামার ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে যা জনগনের পুষ্টি চাহিদা মিটিয়ে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখছে। বিএডিসিসহ সরকারী/বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ সুবিধা গ্রহন করে খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি দেশের উত্তরাঞ্চলে সুপেয় পানি জনগনের মধ্যে বিতরণ করছে।
বিদ্যুরে সুবিধা নিয়ে প্রায় সাড়ে তিন লাখ সেচ মেশিন দেশের প্রায় ৫৫.৫৬ লক্ষ হেক্টর জমি সেচের আওতায় এসেছে। বিদ্যুৎ সুবিধার ফলে পল্লী এলাকার উৎপাদিত পণ্য সামগ্রীর বাজার ব্যবস্থাপনায় উন্নতি সাধিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার আমার গ্রাম -আমার শহর বাস্তবায়নের কাজ তরান্বিত ও সহজতর হচ্ছে। সেচের ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হওয়ায় কৃষি ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে এবং ফসল উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, ্ সেময়ে প্রায় ১৯ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ৮৭ হাজার ৬শ ১৬ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করেছে। ৩ লাখ ৪০ হাজার মসজিদ, মন্দির ও গীর্জাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করায় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন সুন্দর ও সহজতর হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে বাপবিবো গ্রাহক সেবায় অনলাইন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান, অন লাইনে বিল গ্রহন, অনলাইনে মালামাল ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড চালু করেছে। গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সুবিধা স¤প্রসারিত হওয়ায় সরকার কর্তৃক গ্রামে বসবাসরত জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৪৫৫৪টি ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয়েছে। ফলে গ্রামের জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি সহজ হয়েছে এবং বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ২০২০ সালের মধ্যে আরইবি এবং ৮০টি সমিতিতে পেপারলেস অফিস বাস্তবায়ন কাজ চলমান। সরকার ঘোষিত ভিশন-২০২১, ২০৩০ এবং ২০৪১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাপবিবো বিভিন্ন কর্মস‚চী গ্রহণ করে চলেছে। রূপকল্প ২০২১ অনুযায়ী সকলের জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করণের অঙ্গীকার নির্দিষ্ট সময়সীমার প‚র্বেই সম্পন্ন হবে। এ জন্য বর্তমানে ১৪টি প্রকল্প চলমান আছে। ২০৩০ সালের মধ্যে সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য, আধুনিক এবং টেকসই বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই বেশ কিছু আপগ্রেডেশন কাজ শেষ হয়েছে এবং অবশিষ্ট আপগ্রেডেশন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড পল্লীর জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিমাসে প্রায় ৩ লক্ষ গ্রাহককে সংযোগ দেয়া হচ্ছে। এ জন্য দেশের ৪৬১টি উপজেলার মধ্যে ইতোমধ্যে ৪১০টি শতভাগ বিদ্যুতায়ন সম্পন্ন হয়েছে।
সরকার ঘোষিত আমার গ্রাম-আমার শহর বিনির্মাণে সরকারী পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাপবিবো বিভিন্ন কর্মস‚চী বাস্তবায়ন করে চলছে। ২০২১ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা, ২০৩০ সালের মধ্যে “এসডিজি”র লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য টেকসই, নির্ভরযোগ্য, আধুনিক ও সাশ্রয়ীম‚ল্যে বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার জন্য বাপবিবো প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক অবকাঠামো ও টেকসই বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য কাজ করছে। এ জন্য প্রতিটি সমিতিতে একটি করে “মডেল গ্রাম” নির্বাচন করা হয়েছে এবং উক্ত মডেল গ্রামের অভিজ্ঞতার আলোকে পর্যায়ক্রমে সকল গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন ও আধুনিক বৈদ্যুতিক অবকাঠামো গড়ে তোলার কাজ গ্রহণ করা হচ্ছে। বাপবিবো এর আওতধীন ৮০টি পবিস কর্তৃক ইতোমধ্যে ১,৬৩,১৫৮টি ক্ষুদ্র শিল্প, ১২,৪১০টি মাঝারি শিল্প এবং ৩৪২টি বৃহৎ শিল্প অর্থাৎ মোট ১,৭৫,৯১০টি শিল্প প্রতিষ্ঠানে সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। গ্রামাঞ্চলে বর্তমানে ইজি বাইকের মাধ্যমে জনগণের যাতায়াত সহজতর হয়েছে। তাছাড়া পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও ইজি বাইক ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। উক্ত ইজি বাইকের ব্যাটারী চার্জিংয়ের জন্য ১৪টি সোলার চার্জিং স্টেশন এবং ১৬৭১টি গ্রীড চার্জিং ষ্টেশন স্থাপন করা হয়েছে।
আর্থ-সামাজিক ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নঃ পল্লী অঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ফলে নতুন নতুন মুরগির খামার, মৎস্য চাষ, গরুর খামার, ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প, কল-কারখানা, কুটির শিল্প, তাঁত শিল্প, ছোট-বড় অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বেকারত্ব হ্রাস পাচ্ছে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে। মুজিব বর্ষ” উপলক্ষে গৃহীত কর্মস‚চীঃ স্বাধীনতার স্থপতি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে মুজিব বর্ষ কে যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করার জন্য বাপবিবো কর্তৃক “মুজিব বর্ষ-পল্লী বিদ্যুতের সেবা বর্ষ” হিসেবে পালনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মস‚চী গ্রহন করা হয়েছে।
বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ কোর্সঃ বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ২৫,৫০০ জন বেকার যুবকদের বিভিন্ন ভোকেশনাল/কারিগরী প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন চলমান আছে। এ পরিকল্পনার আওতায় ২০২৪ সালের মধ্যে ৫৭,৬২০ জন বেকার যুবককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। কমিউনিটি ক্লিনিকে সংযোগ প্রদানঃ পল্লী অঞ্চলে বসবাসরত অসহায়, গরিব, দুঃস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য স্থাপিত প্রায় ১৩,০০০ কমিউনিটি ক্লিনিকের সবগুলোতেই বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের ফলে গ্রামীন জনগণের স্বাস্থ্য সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া, সরকারী ও বেসরকারী ১৯৯৩টি হাসপাতালেও বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। এতে গ্রামীন স্বাস্থ্য সেবা সহজতর হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদের এ সংযোগ প্রদানঃ গ্রামাঞ্চলে বসবাসরত জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক সকল ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপিত ৪,৫৫৪টি এ বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের ফলে জনগণের দোর গোড়ায় তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি পৌঁছানো হয়েছে।
বাপবিবো এবং এর অধীন ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে অফিসের নানাবিধ কাজ চলমান আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন “ডিজিটাল বাংলাদেশ” বিনির্মানে আরইবি গ্রাহক সেবায় অনলাইন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান, অন লাইনে বিল গ্রহন, অনলাইনে মালামাল ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড চালু করেছে। ই-নথি চালু হওয়ার পর বাপবিবো নথি ব্যবস্থাপনায় বেশ কয়েকবার ১ম স্থান অর্জন করেছে। ২০২০ সালের মধ্যে আরইবি এবং ৮০টি সমিতিতে পেপারলেস অফিস” বাস্তবায়নের কাজ চলছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসম‚হ বিদ্যুতায়ন ঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কম্পিউটার, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ও অন্যান্য আধুনিক উপকরণ সরবরাহ করে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করায় এ পর্যন্ত ১৯ হাজার ৪০৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ৮৭ হাজার ৬১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে, এতে গ্রামাঞ্চলে শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় ভ‚মিহীন, গৃহহীন অসহায় জনগণকে পুনর্বাসিত করার জন্য ৯১৯টি প্রকল্প-গ্রামে ১৯ হাজার ৪৭৮টি পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
ছিটমহল বিদ্যুতায়নঃ স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অত্যন্ত দ্রæততম সময়ে ৩০৮ কিলোমিটার লাইন নির্মান করে বাপবিবোর্ড কর্তৃক ১১,৮৮২টি পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করায় সেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।