Inqilab Logo

সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

গত বছরের তুলনায় রাজস্ব আদায় কমেনি

সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৫৮ পিএম

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আমাদের রাজস্ব আদায় কমেনি। গত বছরের তুলনায় এ বছর এখন পর্যন্ত ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রতি অর্থ বছর শেষে পরবর্তী অর্থ বছরের জন্য রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেশি করে ধরা হয়। সেটা অর্জনের জন্য চেষ্টা করা হয়। তাই লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অর্জন কিছুটা কম বলে মনে হয়। তবে প্রবৃদ্ধি হিসাব হবে গত বছর এই সময়ে আমরা কী অর্জন করেছি এবং চলতি বছর কেমন অর্জন করলাম তার ওপর ভিত্তি করে। চলতি বছর যদি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কম হয় তাহলে ‘দ্যাট ইজ নেগেটিভ গ্রোথ’। আর যদি গত বছরের তুলনায় বেশি হয় তাহলে ‘পজিটিভ গ্রোথ’। আমার জানা মতে, এ বছর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
গতকাল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।

আমাদের রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আমাদের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় বড় আকারের, যাতে এটি অর্জন করার জন্য সবাই চেষ্টা করে। এ বিষয়ে আমাদের প্রকাশনাগুলো দেখবেন, সারা বিশ্বের অবস্থা দেখবেন, তারপর বলবেন আমরা কেমন আছি। রাজস্ব আহরণ গত বছরের তুলনায় এ বছর কমেনি। আপনারা (সাংবাদিকরা) যে পদ্ধতিতে হিসাব করেন, সেই পদ্ধতিতে হিসাব করা নিয়ম না।

ব্যাংক কোম্পানি আইনের খসড়ায় প্রস্তাব করা হয়েছে, প্রাইভেট ব্যাংকের পরিচালক, এমডি ও ডিএমডি নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নিয়োগ বোর্ডের মাধ্যমে অ্যাপ্রæভ করলে তাদের নিয়োগ দেয়া হবে। নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইনে এ-সংক্রান্ত ধারা সংযুক্ত হচ্ছে। এটি কি বাস্তবায়ন সম্ভব হবে-এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, খসড়া ব্যাংকিং কোম্পানি অ্যাক্টের নতুন ধারা আছে একটি। ব্যাংকিং কোম্পানি আইনের খসড়াটি এখনও আমি পাইনি। আমার কাছে খসড়া এলে বলতে পারব।

অর্থমন্ত্রী বলেন, যদি এটি বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে ভালো হবে। সরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রে এভাবেই অনুমোদন করা হয়। সুতরাং, বেসরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রেও এভাবে অনুমোদন নিয়ে স্ট্রাকচার বডির আওতায় যদি এটি করা যায় তাহলে ভালো হবে। সেটা ভালো কাজ। আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আস্তে আস্তে ভালো কাজের দিকে যেতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের ব্যাংকিং কোম্পানি আইন বিদ্যমান আছে। এখানে কিছু অ্যামেন্ডমেন্ট (সংশোধনী) আনতে হবে এই আইনে। পুরো আইন চেঞ্জ করতে হবে না। প্রপোজাল (প্রস্তাব) এলে কেবিনেটে যাবে। সেখানে আলোচনা করে কেবিনেট যেগুলো গ্রহণ করবে সেগুলোই সংসদে অনুমোদনের জন্য যাবে, সেটাই নিয়ম উল্লেখ করেন আ হ ম মুস্তফা কামাল।

এদিকে কোটি টাকার পাজেরো স্পোর্টস কিউ এক্স জিপ গাড়ি পাচ্ছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে ৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫০টি গাড়ি কেনার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবসহ মোট পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবদিকদের জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের জন্য ৫০টি জিপ গাড়ির কেনার একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে এসব গাড়ি সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনা হবে। বৈঠকে অনুমোদিত অন্য প্রস্তাব গুলো হলো- চট্টগ্রামে রেলের পরিত্যক্ত জমিতে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় পাঁচশ আসনের হাসপাতাল ও একশ আসনের মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনে একটি প্রস্তাবও অনুমোদন দেওয়া হয়।

অর্থমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে জরুরি প্রয়োজনে ৫ বছরে ১৫ লাখ পার্সোনালাইজড ডুয়েল ইন্টারফেস পলিকার্বনেট মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কেনার প্রস্তাব, মহেশখালী, মাতারবাড়ী ও বাঁশখালী এলাকায় নির্মিতব্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য একটি ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন ছাড়াও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় এলইডি সড়কবাতি সরবরাহ ও স্থাপনে একটি প্রস্তাবও নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় হবে ৩৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

গাড়ির দামের বিসয়ে বৈঠকে উপস্থাপিত প্রস্তাবে বলা হয়, প্রতিটি গাড়ি কিনতে ব্যয় হবে ৯৪ লাখ টাকা। এতে আরও বলা হয়, সরকারি যানবাহন অধিদফতর ২০০৬-২০০৭ অর্থবছর থেকে উপজেলা নির্বাহী আফসারদের সরকারি ও দাফতরিক কাজে ব্যবহারের জন্য জিপ গাড়ি ক্রয় করে বরাদ্দ প্রদান করে আসছে।

প্রস্তাবনায় বলা হয়, পুরাতন জিপগুলোর আয়ুষ্কাল শেষ হওয়ায় তা মেরামত করে প্রশাসনিক ও দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনায় গতিশীলতা ব্যাহত হচ্ছে। তাছাড়া প্রতিস্থাপক হিসেবে ৫০টি জিপ গাড়ি উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সময়সাপেক্ষ। তাই রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের জন্য ৫০টি পাজেরো স্পোর্টস কিউ এক্স জিপ গাড়ি সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনা হবে। ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ প্রতিটি গাড়ির দাম পড়বে ৯৪ লাখ টাকা। সে হিসাবে ৫০টির মূল্য দাঁড়াবে ৪৭ কোটি টাকা।

বৈঠকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় এলইডি সড়কবাতি সরবরাহ ও স্থাপনে একটি প্রস্তাবও নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয় বলে জনান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, এতে ব্যয় হবে ৩৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা। বৈঠকে জরুরি প্রয়োজনে পাঁচ বছরে ১৫ লাখ পার্সোনালাইজড ডুয়েল ইন্টারফেস পলিকার্বনেট মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স ক্রয়ের প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় হবে প্রায় ১৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। মহেশখালী, মাতারবাড়ী এবং বাঁশখালী এলাকায় নির্মিতব্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসম‚হের জন্য একটি ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপনের প্রস্তাবও বৈঠকে অনুমোদন দেয়া হয়।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, বৈঠকে চট্টগ্রামের লালখানে রেলের পরিত্যক্ত জমিতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় ৫০০ শয্যার হাসপাতাল ও ১০০ শয্যার মেডিকেল কলেজ স্থাপনে একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৪৮৬ কোটি টাকা। ছয় একর জায়গার মধ্যে নতুন এই হাসপাতালটি নির্মাণ করা হবে।

এছাড়া অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৫ম সভায় রাশিয়া থেকে এক লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার আমদানির প্রস্তাবসহ মোট ৭টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৮০৬ কোটি ৭৪ লাখ ১০ হাজার টাকা। সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৫ম সভায় এ প্রস্তাবগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়।

সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে ৭ টি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রস্তাবগুলো হলো, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক এ্যাসোসিয়েশন প্রোডিনট্রং ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের ( বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় এক লাখ ৮০ হাজার মেট্রিকটন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে সরকারের ব্যয় হবে ৩৯০ কোটি ৭৬ লাখ ১৫ ০৫০ টাকা। প্রতি মেট্রিকটন সারের বাজার মুল্য ২৫৫ দশমিক ৫৫ মার্কিন ডলার। প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)।

তিনি বলেন, গোপালগঞ্জে এসেনসিয়াল ড্রাগস লিমিটেডের (ইডিসিএল) তৃতীয় প্রকল্প সিভিল কনস্ট্রাকশন এন্ড প্লামবিং ওয়ার্ক এর অর্ন্তগত নন টেন্ডার আইটেমের ভেরিয়েশন কাজের প্রস্তাব অনুমোদন হয়েছে। এটিতে ৫ কোটি ১২ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮৬ টাকা ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। মূল চুক্তিতে ছিল ৯৭ কোটি ২১ হাজার ৫১৫ টাকা। সর্বমোট প্রকল্পের ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১০২ কোটি ১২ লাখ ৭৯ হাজার ২০১ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে এসেনসিয়াল ড্রাগস লিমিটেডের (ইডিসিএল)।

বৈঠকে অনুমোদিত অন্যান্য প্রকল্পগুলো হলো- নেত্রকোণা- কেন্দুয়া -আঠারবাড়ী- ঈশ্বরগঞ্জ জেলা মাহসড়ক উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পটির পূর্ত কাজের প্রস্তাব অনুমোদন। এতে মোট ব্যয় হবে ১১৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।

বৈঠকে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ন্যাশনাল স্ট্রাটেজি ফর দ্যা ডেভেলপমেন্ট অফ স্টাটিস্টিকস (এনএসডিএস) ইমপ্লিমেনটেশন সার্পোট প্রজেক্টের ‘টিইউনিং পাটর্নারশিপ ফর ন্যাশনাল স্ট্রাটেজি ফর দ্যা ডেভেলপমেন্ট অফ স্টাটিস্টিকস (এনএসডিএস) ইমপ্লিমেনটেশন সার্পোট প্রজেক্ট’ শীর্ষক পরামর্শক নিয়োগের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন। এতে ব্যয় হবে ৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ২০ হাজার ৯৭৫ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

এলজিইডি গৃহীত জলবায়ু সহিষ্ণু অবকাঠামো প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ‘ক্লাইমেট রিসাইলেন্ট লোকাল ইনফ্রাস্টাকচার সেন্টার’ এর জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন হয়। এতে ব্যয় হবে ৬৭ কোটি ১৮ লাখ ৮২ হাজার ৮৯২ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।

একই প্রকল্পের আওতায় অপর একটি প্রস্তাবে ম্যানেজমেন্ট, ডিজাই এন্ড সুপারভিশনের জন্য পরামর্শক নিয়োগের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন হয়। এতে ব্যয় হবে ৭৪ কোটি ৪১ লাখ ৩৫ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা।

এছাড়া শর্তসাপেক্ষে ঢাকা ওয়াসার আওতাধীন ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের একটি প্রকল্পে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের প্রস্তাব সায় দিয়ছে সরকার। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ।#



 

Show all comments
  • MD Mostafizur Rahman ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
    বিষয়টা তেমন হলে খুবই ভালো খবর। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
    Total Reply(0) Reply
  • তোফাজ্জল হোসেন ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    রাজস্ব বাড়াটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। এটা খুব বড় কোনো নিউজ নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম চঞ্চল ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০১ এএম says : 0
    ধন্যবাদ মাননীয় অর্থমন্ত্রী। এটা নিশ্চয় আপনার কৃতিত্ব। রাজস্ব একটি দেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি।
    Total Reply(0) Reply
  • সাকা চৌধুরী ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    সরকারি রাজস্ব কর্মকর্তারা সত হলে রাজস্ব আদায় অনেক বেশি হতো। কিন্তু সবজায়গায় স্বচ্ছতার অভাব আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • চাদের আলো ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 0
    রাজস্ব আদায় বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: অর্থমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ