পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) সংক্রান্ত অধ্যাদেশ-২০১৮ এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট ‘উত্থাপিত হয়নি’ মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল রোববার বিচারপতি জেবিএম হাসান এবং বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের প্রেক্ষিতে আসছে শনিবার দুইু সিটি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারে কোনও বাধা রইলো না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। রিটের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। সরকারপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. নূর উস সাদিক। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার ড. মো. ইয়াসিন।
গত ৯ জানুয়ারি ইভিএমের মাধ্যমে নির্বাচন না করার নির্দেশনা চয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সেইসঙ্গে ইভিএম সংক্রান্ত অধ্যাদেশ-২০১৮ এবং এর বিধিমালার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করেন ইউনুছ আলী আকন্দ।
রিটে বলা হয়, ইভিএম সংক্রান্ত আইন সংসদে পাস হয়নি। গণ প্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ (আরপিও) ধারা ২৬-এ অনুযায়ী ইভিএম বাধ্যতামূলক নয়। সুতরাং এ আইন জরুরি ছিল না। এটি সংবিধানের ৯৩ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ, অনুচ্ছেদ ৯৩ কেবলমাত্র জরুরি প্রয়োজনে সংসদ না থাকলে অধ্যাদেশ জারি করতে পারে। ২০১৮ সালে সংসদ বহাল ছিল। ইভিএম জরুরি ছিল না।
২০১৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৬টিতে ইভিএম চালু ছিল। অথচ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়নি। এছাড়া সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদে এবং অন্যান্য আইনে মানুষের সরাসরি গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগের বিধান রয়েছে। যন্ত্রের মাধ্যমে নয়। প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছিলেন ২৬ জানুয়ারি। গতকাল আদালত সেটি খারিজ করে দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।