পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলতি অর্থবছরের রাজস্ব আয় আহরন, রেমিট্যান্স, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ সব সূচকেই প্রবৃদ্ধির উর্ধ্বগতি অব্যাহত রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রথম প্রাািন্তকে সমষ্টিক অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এ কথা বলেন। তিনি সংসদে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথম প্রান্তিকে কর রাজস্ব আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২.৬২ শতাংশ। প্রবাস আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬.৫৯ শতাংশ। গত অর্থবছরে একই সময় এ প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪.০৯ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রয়েছে, যা ৩০ সেপ্টেম্বর,২০১৯ তারিখে ছিল ৩১.৮৩ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি আয় ৯.৬৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আমদানি ব্যায় ২.৫৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৪.৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। আমদানি ঋণপত্র খোলা হ্রাস পেয়েছে ৪.৭৩ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয় প্রথম প্রান্তিকে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বর ২০১৮ এর ৫.৬৮ শতাংশ থেকে কমে গত সেপ্টেম্বরে ৫.৪৯ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বর ২০১৮ এর ৫.৪৩ শতাংশ থেকে বেড়ে গত সেপ্টেম্বর সময়ে ৫.৫৪ শতাংশ হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয় এ সময়ে সরকারি মোট ব্যয় বেড়ে ১৫.০৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গত অর্থ বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রথম প্রান্তিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৩.৩ শতাংশ। আর বাস্তবায়নের হার দাঁড়িয়েছে মোট বরাদ্দের ৭.৯ শতাংশ, যা গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ছিল ৭.৯ শতাংশ।
প্রতিবেদনে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যকর ও গতিশীল নির্দেশনায় চলতি অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়ন, সমস্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা ও উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র :বাসস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।