পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক‚টনীতিক ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর কুলখানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে মিলাদ ও দোয়ামাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক ই এলাহী চৌধুরী, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিন আহমদ, সাবেক সেনা প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-উর রশীদ, নব নিযুক্ত পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক সোবহান, লিয়াকত আলী চৌধুরী, রাষ্ট্রদূত নাজিম উল্লাহ চৌধুরী, শামীম আহমেদ এম আর ওসমানী, এ কে এম ফারুক, এ বি চৌধুরী, জামিল মজিদ, খায়রুল আনাম, রাজিউল হাসান, গোলাম মোহাম্মদসহ সাবেক রাষ্ট্রদূতদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ফর্মার অ্যাম্বাসেডরস -এর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, মরহুমের ছোট ভাই সৈয়দ রুহুল আমিন এবং মরহুমের বড় ছেলে সৈয়দ নওশের মোয়াজ্জেম আলী, ছোট ছেলে সৈয়দ নাজিব মুজতবা আলী এবং সাবেক ও বর্তমান পেশাদার ক‚টনীতিক এবং ব্যক্তি সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর সুহৃদ-শুভানুধ্যায়ীরা অংশ নেন। গত ৩০ ডিসেম্বর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন খ্যাতিমান ওই ক‚টনীতিক। দু’দফা নামাজে জানাজা শেষে ১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। ১৯৪৪ সালের ১৮ই জুলাই সিলেটে জন্ম নেয়া মোয়াজ্জেম আলী ১৯৬৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তান পররাষ্ট্র সার্ভিসে যোগদান করেন।
চাকরি জীবনে তিনি ফ্রান্স, ভুটান ও ইরানের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, ওয়শিংটন ডিসি, পোল্যান্ড, সৌদি আরব, পাকিস্তান, পর্তুগাল, ইউনেস্কোসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৮ বছর আগে পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে অবসরে গেলেও ২০১৪-২০১৯ অবধি দিল্লিতে প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় চুক্তিভিত্তিক বাংলাদেশের হাই কমিশনারের দায়িত্ব তিনি পালন করেন। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ এ বিশেষ ওই অ্যাসাইনমেন্ট শেষে ঢাকায় ফিরেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।