পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জাতিগত সংঘাত ও মানুষে মানুষে লড়াই বন্ধ করে শান্তির পৃথিবী গড়তে সাহিত্যচর্চাকে অনন্য হাতিয়ার। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দেশের ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য সংগঠন বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব› আয়োজিত আন্তর্জাতিক লেখক দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে শহীদ মিনারে পুষ্পার্পণ শেষে তিনি একথা বলেন।
তথ্য মন্ত্রী বলেন, সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে আমরা ক্রমাগত যন্ত্রে রূপান্তরিত হচ্ছি, আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছি। এই প্রেক্ষাপটে মানুষের মানবিকতা সংরক্ষণের জন্য সাহিত্য-সংস্কৃতির চর্চাবৃদ্ধি প্রয়োজন।
ড. হাছান বলেন, গত শতকে মানুষ চাঁদে পৌঁছেছে, এই শতকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছুবার চেষ্টায় রত। এই পৃথিবীতে ক্ষুধা-দারিদ্র্য থাকার কথা নয়। কিন্তু এখনও বিশ্বে প্রতি ১০ জনে ৫ জন খাবার নষ্ট করে আর ৪ জন ভরপেট খাবার পায় না। এ অশান্তি দূর করতে লেখক দিবসের শ্লোগান ‹শান্তির পৃথিবী চাই› অত্যন্ত সময়োপযোগী। সেইসাথে ‹বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ চাই› শ্লোগানটি এই দিবসে যুক্ত করায় রাইটার্স ক্লাবকে অভিনন্দন জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অদম্য গতিতে এগিয়ে চলেছে। আমরা ইতোমধ্যেই ক্ষুধাকে জয় করেছি, দারিদ্র্যকেও পেছনে ফেলে এগিয়ে চলছি।
বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাবের সভাপতি ও জাতিসত্তার কবি হিসেবে খ্যাত কবি মুহম্মদ নূরুল হুদার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, কবি ও লেখকদের মধ্যে সাবেক এমপি কাজী রোজী, প্রমুখ। অনুষ্ঠানে শান্তির শপথে হাত উত্তোলন করেন সকলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।