‘বিএনপি ২০১৪ ও ২০১৮ সালে গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। রাজনৈতিক ভাবে সরকারকে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে তারা এখন নানা ষড়যন্ত্র করছে। তবে তাদের সেই ষড়যন্ত্র কখনই সফল হবে না।’- তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩০ ডিসেম্বর
বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চেয়েছিল বলেই তারা গণতন্ত্র হত্যা দিবস পালন করছে। প্রকৃতপক্ষে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দেশে গণতন্ত্র রক্ষা পেয়েছিল।
আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ মিলনায়তনে মাদ্রিদ জলবায়ু সম্মেলন: পর্যালোচনা ও ভবিষৎ করণীয় শীর্ষক সেমিনারে ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঐক্যফ্রন্ট চেয়েছিল ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন যাতে না হয়।
বিএনপি ও তার দোসররা চেয়েছিল ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন ভণ্ডুল করে গণতন্ত্রকে হত্যা করতে। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা গণতন্ত্রকে রক্ষা করেছি। এজন্য এ দিনটি আমরা গণতন্ত্র রক্ষা দিবস হিসেবে পালন করছি।
এ সময় সিটি নির্বাচন নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সবাই যোগ্য তারপরও অধিক যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
আইডিইবি'র কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ও গবেষক ড. এম আসাদুজ্জামান, পরিবেশ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ জিয়াউল হক মুক্তা ও বিসিজেএফ'র
সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম (বিসিজিএফ) ও ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ সেমিনারটির আয়োজন করে।