পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোনাইমুড়ী উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নে পুলিশের সাথে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মোখলেছুর রহমান সুবল (৩৮) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। ডাকাতির প্রস্তুতিকালে টহল পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে ডাকাত সর্দার সুবল নিহত হয়েছে বলে পুলিশ জানায়। এ সময় দুই পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ব্যবহৃত গুলির খোসা ও তিনটি বড় চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
গতকাল সকালে নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে পূর্ব নাটেশ্বর এলাকায় এ গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। নিহত মোখলেছুর রহমান সুবল বেগমগঞ্জ উপজেলার দূর্গাপুর এলাকার ইসহাক মিয়ার ছেলে। আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, কনেস্টবল শাহেদ ও হাবিবুর রহমান।
পুলিশ জানায়, রাতে বেগমগঞ্জ-সোনাইমুড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় সোনাইমুড়ী থানার একদল পুলিশ টহল দিচ্ছিল। রাত ১টার দিকে তারা গাড়ী নিয়ে পূর্ব নাটেশ্বর এলাকায় টহল দেওয়ার সময় কিছু বুঝে ওঠার আগে একদল ডাকাত তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে। এ সময় আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে মুখোমুখি গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পুলিশ সদস্য আহত ও গুলিবিদ্ধ হয়ে সুবল ঘটনাস্থলে নিহত হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে সুভলের সহযোগিরা দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ব্যবহৃত গুলির খোসা ও তিনটি বড় চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি আব্দুস সামাদ জানান, ডাকাতদল পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়লে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে ১১ রাউন্ড শর্টগান ও ৫ রাউন্ড পিস্তলের গুলি ছুঁড়ে। নিহত ডাকাত সর্দার সুবলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ঘটনায় ১১টি মামলা রয়েছে। সে দীর্ঘদিন কারা ভোগের পর দিনের বেলায় এলাকায় আত্মগোপনে থাকত আর রাতে ডাকাতি করত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।